পেটের গ্যাস হওয়া, বমিভাব বা পেটে ফাঁপা অনুভূতি হওয়ার সঙ্গে সবাই পরিচিত। এই অস্বস্তি থেকে বাঁচাতে পারে সহজলভ্য কিছু খাবার।
বদ হজমের ফলে তৈরি হওয়া, পেটে ভরা ভরা ভাব, পেট ফাঁপানো, বমি বমি
ভাব শরীরে খুব খারাপ একটা অনুভূতি জাগায়। এই অস্বস্তি দূর করতে পারে সাধারণ কিছু খাবার।
জানিয়েছে স্বাস্থ্যবিষয়ক এটি ওয়েবসাইট—
তরমুজ: তরমুজ ও
বাংগিজাতীয় ফলগুলো প্রাকৃতিক মূত্র উৎপাদক পদার্থ ধারণ করে। এগুলো খেলে শরীর
থেকে অতিরিক্ত পানি মূত্র হয়ে দ্রুত বের হয়ে যায়। এ ছাড়াও তরমুজজাতীয় ফলে পটাশিয়াম
আছে। যা শরীরে থাকা অতিরিক্ত সোডিয়াম নিঃসৃত করতে সাহায্য করে। পেট ফাঁপানো কমাতে শরীরে
পটাশিয়াম এবং সোডিয়ামের একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ সহাবস্থান জরুরি।
দই: অন্য সব দুগ্ধজাত পণ্যে পেট ফাঁপানোর অনুভূতি তৈরি করা পদার্থ থাকে। দইয়ে সেরকম কিছু থাকে না। কারণ দই আগে থেকেই কিছুটা প্রক্রিয়াজাত হওয়া। এতে থাকা দুধের শর্করা কিছুটা পরিপাক হওয়াই থাকে। তাই দই পরিপাক প্রক্রিয়াতে সাহায্য করতে পারে। দইতে আরও থাকে ল্যাকটো-ব্যাসিলাস নামক ব্যাকটেরিয়ার সক্রিয় অবস্থান যা পেট ফাঁপানো বা বমিভাব নিয়ন্ত্রণ করতে পারে
ডাল এবং শিমের বীজজাতীয় শস্য: সবজি ও ফলে প্রচুর পরিমাণে আঁশ থাকে যা হজমে খুব সহায়ক হয়। খাদ্য তালিকায় ডাল এবং শিমের কাঁচাবীজ যোগ করা খুব ভালো সিদ্ধান্ত। এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ইস্ট্রোজেন এবং প্রোটিন থাকে যা বমিভাব দূর করে।
কলা: কলা খুবই হজম সহায়ক। এর কারণ হল কলায় প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। পটাশিয়ামের উচ্চ মাত্রা সোডিয়াম কমিয়ে দেয় এবং বমিভাব দূর করতে সাহায্য করে।
আদা: ঠাণ্ডা, জ্বর, কাশি, বমি ইত্যাদি নানান রোগে আদা খুবই কার্যকর। তবে এটা অনেকেই জানেন না আদা যে পেটে ফাঁপা ভাব কমিয়ে হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে। আদা’তে একটি এনজাইম থাকে যা পাচন প্রক্রিয়াকে সহজ করে এবং পেটের গ্যাস কমিয়ে দেয়।
দই: অন্য সব দুগ্ধজাত পণ্যে পেট ফাঁপানোর অনুভূতি তৈরি করা পদার্থ থাকে। দইয়ে সেরকম কিছু থাকে না। কারণ দই আগে থেকেই কিছুটা প্রক্রিয়াজাত হওয়া। এতে থাকা দুধের শর্করা কিছুটা পরিপাক হওয়াই থাকে। তাই দই পরিপাক প্রক্রিয়াতে সাহায্য করতে পারে। দইতে আরও থাকে ল্যাকটো-ব্যাসিলাস নামক ব্যাকটেরিয়ার সক্রিয় অবস্থান যা পেট ফাঁপানো বা বমিভাব নিয়ন্ত্রণ করতে পারে
ডাল এবং শিমের বীজজাতীয় শস্য: সবজি ও ফলে প্রচুর পরিমাণে আঁশ থাকে যা হজমে খুব সহায়ক হয়। খাদ্য তালিকায় ডাল এবং শিমের কাঁচাবীজ যোগ করা খুব ভালো সিদ্ধান্ত। এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ইস্ট্রোজেন এবং প্রোটিন থাকে যা বমিভাব দূর করে।
কলা: কলা খুবই হজম সহায়ক। এর কারণ হল কলায় প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। পটাশিয়ামের উচ্চ মাত্রা সোডিয়াম কমিয়ে দেয় এবং বমিভাব দূর করতে সাহায্য করে।
আদা: ঠাণ্ডা, জ্বর, কাশি, বমি ইত্যাদি নানান রোগে আদা খুবই কার্যকর। তবে এটা অনেকেই জানেন না আদা যে পেটে ফাঁপা ভাব কমিয়ে হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে। আদা’তে একটি এনজাইম থাকে যা পাচন প্রক্রিয়াকে সহজ করে এবং পেটের গ্যাস কমিয়ে দেয়।