এডওয়ার্ড স্নোডেন প্রকাশ করে দিয়েছিলেন, মার্কিন ও ব্রিটিশ সরকার তার
জনগণের ব্যক্তিগত জীবনের নজরদারি করছে। সম্ভবত এখনো করছে। হ্যাকাররাও
পিছিয়ে নেই। তারা আপনার ফোন নম্বরের মাধ্যমেই গোপন বিষয়ে চোখ রাখতে পারে।
এক প্রতিবেদনে বলা হয়, একজন হ্যাকার মোবাইল নম্বরের মাধ্যমেই যেকোনো
মানুষের কল লিস্ট বা টেক্সট মেসেজ দেখতে পারেন। তা ছাড়া মোবাইলে
আলাপচারিতাও ছাড়াও তা রেকর্ডও করতে পারেন।
মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্যে দুঃসংবাদ হলো, এ বিপদ থেকে নিজেকে রক্ষার খুব কম উপায় রয়েছে তাদের হাতে। সাইবার অ্যাটাক হলে এবং বুঝতে পারলে মোবাইল বন্ধ করে দেওয়ার মতো উপায় ছাড়া আর কিইবা আছে। ১৯৭৫ সালে সিগনালিং সিস্টেম নম্বর ৭(এসএস৭)-এর মাধ্যমে গড়ে ওঠা প্রটোকল হ্যাকারদের কোনো মোবাইলের মেসেজ, কল এবং লোকেশনে প্রবেশের সুযোগ করে দিয়েছে।
মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্যে দুঃসংবাদ হলো, এ বিপদ থেকে নিজেকে রক্ষার খুব কম উপায় রয়েছে তাদের হাতে। সাইবার অ্যাটাক হলে এবং বুঝতে পারলে মোবাইল বন্ধ করে দেওয়ার মতো উপায় ছাড়া আর কিইবা আছে। ১৯৭৫ সালে সিগনালিং সিস্টেম নম্বর ৭(এসএস৭)-এর মাধ্যমে গড়ে ওঠা প্রটোকল হ্যাকারদের কোনো মোবাইলের মেসেজ, কল এবং লোকেশনে প্রবেশের সুযোগ করে দিয়েছে।
তবে এমন বড় মাপের হ্যাকিংয়ের বিষয়টি প্রথমবারের মতো উঠে আসেনি। ২০১৫
সালে হ্যাকার কনফারেন্সে জনগণকে তা দেখানো হয়। এক বছর পর এই সিস্টেমটি ঠিকই
অবনবদ্য কাজ করে চলেছে। তাহলে নিজেকে কিভাবে রক্ষা করা যায়? একটি সাধারণ
উপায়ে কাজটি করতে পারেন। মেসেজ বা কল একক্রিপ্ট করে রাখতে হবে। যেমনটা করা
হয় টেলিগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ, আইমেসেজ বা ফেসটাইম-এ।
প্রত্যেক ব্যবহারকারীর গোপনীয়তা রক্ষা জরুরি বিষয়। তেমনই প্রয়োজন
অ্যাপল, মাইক্রোসফট, গুগল এবং ফেসবুকের মতো প্রতিষ্ঠানের এর বিরুদ্ধে
দাঁড়ানো।
এক অনুষ্ঠানে অ্যাপলের সিইও টিম কুক বলেছিলেন, আমাদের তথ্যে সরকার কতটুকু প্রবেশ করতে পারবে তা ঠিক করতে আলোচনা প্রয়োজন।