ব্রণ, শেইভের পর র্যাশ বা তৈলাক্ত ত্বক সামলানোর জন্য দামি প্রসাধনীর প্রয়োজন নেই। বরং ঘরোয়া ও প্রাকৃতিক উপাদান দিয়েই সমাধান সম্ভব।
স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে এরকম কিছু
সমস্যা ও তার সমাধান উল্লেখ করা হয়।
ব্রণ: পুরুষদের খুব সাধারণ সমস্যা। তবে সমস্যা আরও গভীর হয় যখন ব্রণে সংক্রমণ হয় এবং তা মুখে স্থায়ী কালো দাগ বসিয়ে দেয়।
সমাধান: মুখে ব্রণ হলে তা নখ দিয়ে খোঁটা কিংবা ব্রণের ওপর টুথপেস্টও লাগানো উচিত নয়। এর ফলে মুখে দাগ বসে যেতে পারে। বরং কয়েক ফোঁটা পানির সঙ্গে বেইকিং সোডা মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে ব্রণের ওপর লাগানো যেতে পারে। এতে ব্রণ দ্রুত শুকিয়ে সেরে যাবে।
তৈলাক্ততা: মুখে তেলতেলে ভাবের কারণে অনেকেই কেবল সাবান পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলেন। এতে তেলতেলে ভাব আবারও ফিরে আসার সম্ভাবনাই বাড়ে। কারণ মুখ ধোয়ার ফলে তৈরি হওয়া শুষ্কতা রোধে ত্বকের গ্রন্থি থেকে আরও তেল উৎপন্ন হয়।
সমাধান: দিনে দুবারের বেশি মুখ না ধোয়াই ভালো। অনেকবার মুখ না ধুয়ে বরং টিস্যু দিয়ে মুখ মুছে নেওয়া যেতে পারে। এছাড়াও পানির সঙ্গে ওটমিল যোগ করে মুখের তেল শোষণ করার একটা ফেইসপ্যাক বানিয়ে নেওয়া যেতে পারে। মুখ ধোয়ার ১৫ মিনিট আগে ফেইসপ্যাকটি মুখে লাগিয়ে অপেক্ষা করুন।
পুঁজভর্তি ব্রণ: দেখতে সাদা দেখায় বলে এটি ‘হোয়াইট হেড’ নামে পরিচিত। এটি চাপলে ফেটে পুঁজ বেরিয়ে আসে। মুখমণ্ডলে ‘হোয়াইট হেড’ও পুরুষদের ত্বকের খুব সাধারণ একটি সমস্যা। যার ফলে মুখের সৌন্দর্য নষ্ট হয়।
সমাধান: ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে দুই চা-চামচ মধু মিশিয়ে সমস্ত মুখে মাখিয়ে আধা ঘণ্টা রেখে তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে।
শেইভের পর র্যাশ: শেইভের পর শুধু জ্বালাপোড়া নয়, মুখে লালচে র্যাশ বা ফুস্কুড়ি হতে পারে।
সমাধান: শেইভের পর র্যাশ ঠেকানোর সবচেয়ে ভালো উপায়, শেইভিং ক্রিম লাগানো আগে কুসুম গরম পানিতে মুখ ধুয়ে নেওয়া। এতে ত্বক ও দাড়ি নরম হবে। এছাড়া নিয়মিত রেইজর পালটানো জরুরি। যদি এর মধ্যে মুখে র্যাশ থেকে থাকে তাহলে একটি ভিটামিন-ই ক্যাপসুল কেটে এর তেলটুকু মুখের র্যাশ হওয়া অংশে মেখে নিন। এছাড়াও অ্যালোভেরা মাখা যেতে পারে।
মৃত কোষ: যদি চেহারা ফ্যাকাশে দেখায় তাহলে বুঝতে হবে ত্বকের ওপর অনেক মৃত কোষ জমে এমনটি হয়েছে।
সমাধান: কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল, বেইকিং সোডা বা চিনির সঙ্গে মিশিয়ে মুখের ওপর ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে মালিশ করুন। তারপর মুখ ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুইবার এভাবে মুখ পরিষ্কার করুন।
চোখের নিচে ভাঁজ: অনেকের খুব তাড়াতাড়ি ত্বক কুচকে যায়।
সমাধান: দুইটি গ্রিন টি ব্যাগ কয়েক মিনিট ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করে নিন। তারপর শুয়ে দুই চোখের ওপর দুইটি টি ব্যাগ রেখে দিন। টি ব্যাগের পরিবর্তে ডিমের সাদা অংশও লাগানো যেতে পারে। কয়েক মিনিট পর চোখের নিচের চামড়া টানটান বোধ করলে ধুয়ে ফেলুন।
বলিরেখা: বয়স বাড়ার সঙ্গে মুখে বয়সের ছাপ হিসেবে বলিরেখাও দেখা দিতে পারে।
সমাধান: অলিভ অয়েল কিংবা নারিকেল তেল মুখের রেখার ওপর হালকা করে মেখে নিন। এতে ত্বকে আর্দ্রতা তৈরি হবে এবং রেখাগুলো মিলিয়ে যেতে সহজ হবে।
রোদে পোড়া: বাইরে ঘোরাঘুরির কারণে সহজেই মুখে রোদপোড়া ভাব আসতে পারে।
সমাধান: ক্ষতিগ্রস্ত ত্বকের জ্বালাপোড়া কমানো ও নিরাময় দ্রুত করতে হলুদের গুঁড়া আর ফ্রিজ থেকে বের করে আনা টাটকা দই একত্রে মিশিয়ে ত্বকের ওপর ব্যবহার করুন। আধ ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন।
ছবির মডেল: আরাফাত।
ব্রণ: পুরুষদের খুব সাধারণ সমস্যা। তবে সমস্যা আরও গভীর হয় যখন ব্রণে সংক্রমণ হয় এবং তা মুখে স্থায়ী কালো দাগ বসিয়ে দেয়।
সমাধান: মুখে ব্রণ হলে তা নখ দিয়ে খোঁটা কিংবা ব্রণের ওপর টুথপেস্টও লাগানো উচিত নয়। এর ফলে মুখে দাগ বসে যেতে পারে। বরং কয়েক ফোঁটা পানির সঙ্গে বেইকিং সোডা মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে ব্রণের ওপর লাগানো যেতে পারে। এতে ব্রণ দ্রুত শুকিয়ে সেরে যাবে।
তৈলাক্ততা: মুখে তেলতেলে ভাবের কারণে অনেকেই কেবল সাবান পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলেন। এতে তেলতেলে ভাব আবারও ফিরে আসার সম্ভাবনাই বাড়ে। কারণ মুখ ধোয়ার ফলে তৈরি হওয়া শুষ্কতা রোধে ত্বকের গ্রন্থি থেকে আরও তেল উৎপন্ন হয়।
সমাধান: দিনে দুবারের বেশি মুখ না ধোয়াই ভালো। অনেকবার মুখ না ধুয়ে বরং টিস্যু দিয়ে মুখ মুছে নেওয়া যেতে পারে। এছাড়াও পানির সঙ্গে ওটমিল যোগ করে মুখের তেল শোষণ করার একটা ফেইসপ্যাক বানিয়ে নেওয়া যেতে পারে। মুখ ধোয়ার ১৫ মিনিট আগে ফেইসপ্যাকটি মুখে লাগিয়ে অপেক্ষা করুন।
পুঁজভর্তি ব্রণ: দেখতে সাদা দেখায় বলে এটি ‘হোয়াইট হেড’ নামে পরিচিত। এটি চাপলে ফেটে পুঁজ বেরিয়ে আসে। মুখমণ্ডলে ‘হোয়াইট হেড’ও পুরুষদের ত্বকের খুব সাধারণ একটি সমস্যা। যার ফলে মুখের সৌন্দর্য নষ্ট হয়।
সমাধান: ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে দুই চা-চামচ মধু মিশিয়ে সমস্ত মুখে মাখিয়ে আধা ঘণ্টা রেখে তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে।
শেইভের পর র্যাশ: শেইভের পর শুধু জ্বালাপোড়া নয়, মুখে লালচে র্যাশ বা ফুস্কুড়ি হতে পারে।
সমাধান: শেইভের পর র্যাশ ঠেকানোর সবচেয়ে ভালো উপায়, শেইভিং ক্রিম লাগানো আগে কুসুম গরম পানিতে মুখ ধুয়ে নেওয়া। এতে ত্বক ও দাড়ি নরম হবে। এছাড়া নিয়মিত রেইজর পালটানো জরুরি। যদি এর মধ্যে মুখে র্যাশ থেকে থাকে তাহলে একটি ভিটামিন-ই ক্যাপসুল কেটে এর তেলটুকু মুখের র্যাশ হওয়া অংশে মেখে নিন। এছাড়াও অ্যালোভেরা মাখা যেতে পারে।
মৃত কোষ: যদি চেহারা ফ্যাকাশে দেখায় তাহলে বুঝতে হবে ত্বকের ওপর অনেক মৃত কোষ জমে এমনটি হয়েছে।
সমাধান: কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল, বেইকিং সোডা বা চিনির সঙ্গে মিশিয়ে মুখের ওপর ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে মালিশ করুন। তারপর মুখ ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুইবার এভাবে মুখ পরিষ্কার করুন।
চোখের নিচে ভাঁজ: অনেকের খুব তাড়াতাড়ি ত্বক কুচকে যায়।
সমাধান: দুইটি গ্রিন টি ব্যাগ কয়েক মিনিট ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করে নিন। তারপর শুয়ে দুই চোখের ওপর দুইটি টি ব্যাগ রেখে দিন। টি ব্যাগের পরিবর্তে ডিমের সাদা অংশও লাগানো যেতে পারে। কয়েক মিনিট পর চোখের নিচের চামড়া টানটান বোধ করলে ধুয়ে ফেলুন।
বলিরেখা: বয়স বাড়ার সঙ্গে মুখে বয়সের ছাপ হিসেবে বলিরেখাও দেখা দিতে পারে।
সমাধান: অলিভ অয়েল কিংবা নারিকেল তেল মুখের রেখার ওপর হালকা করে মেখে নিন। এতে ত্বকে আর্দ্রতা তৈরি হবে এবং রেখাগুলো মিলিয়ে যেতে সহজ হবে।
রোদে পোড়া: বাইরে ঘোরাঘুরির কারণে সহজেই মুখে রোদপোড়া ভাব আসতে পারে।
সমাধান: ক্ষতিগ্রস্ত ত্বকের জ্বালাপোড়া কমানো ও নিরাময় দ্রুত করতে হলুদের গুঁড়া আর ফ্রিজ থেকে বের করে আনা টাটকা দই একত্রে মিশিয়ে ত্বকের ওপর ব্যবহার করুন। আধ ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন।
ছবির মডেল: আরাফাত।