রমজান হলো আত্মা ও শরীর শুদ্ধিকরণের মাস। গরমের এই দিনে প্রায় ১৬ ঘণ্টা
পানি পান ও খাদ্যাহার থেকে আমাদের বিরত থাকতে হচ্ছে। এজন্য আমাদের একটি
বিশেষ রুটিন মেনে চলা উচিত যাতে একটি স্বাস্থ্যকর ও নিরাপদ রমজান মাস পালন
করতে পারি। এখানে স্বাস্থ্যকর রমজান পালনের জন্য বেশ কিছু টিপস দেয়া হলো-
০১. আপনি সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হয়ে থাকলেও, রমজান মাসে আপনি একটি তালিকা প্রস্তুত রাখতে পারেন যেন আপনার শরীর পর্যাপ্ত পুষ্টি, পানি ও বিশ্রাম পায়।
০২. অতিরিক্ত চিনি থেকে দূরে থাকুন। কারণ এটি আপনার দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
০৩. রোজার এই গরমের দিনে যথাসম্ভব একটু ছায়া ও ঠান্ডা জায়গায় থাকার চেষ্টা করুন এবং যতটা সম্ভব আপনার ফিজিকাল এক্টিভিটি কমিয়ে আনুন।
০৪. সুন্নাহ মেনে চলুন। ইফতারে রোজা ভাঙ্গুন খেঁজুর, দুধ বা ফলের জুস দিয়ে। ইফতারে হালকা খাবার খান। একেবারে অনেক খাবার খাবেন না। কেননা পাকস্থলী অনেকক্ষণ পরিপাক না করায় হঠাত্ অতিরিক্ত খাবার পেলে ভালো ডাইজেস্ট করতে পারে না। তাই ইফতারে হালকা খাবার খেয়ে মাগরিবের নামাজ পড়ে আবার হালকা কিছু খান, যেমন – স্যুপ, ক্রাকার্স, লেবুর পানি ইত্যাদি। এরপর একটু সময় নিয়ে রাতের খাবার খান।
০৫. হালকা ব্যায়াম করুন। রাতের খাবারের পর ১০/১৫ মিনিট হাঁটুন।
০৬. প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন সেহরিতে। এছাড়া পানির পাশাপাশি এলোভেরা জুস, ডাবের পানি, দই খাওয়ার চেষ্টা করুন সেহরিতে। এরা আপনাকে হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করবে। এছাড়া এগুলোতে ন্যাচারাল সুগার থাকে যা শরীরের জন্য উপকারী।
০৭. সেহরিতে কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার যেমন ভাত, আলু, প্রোটিন, ফলমূল ও সবজী খান। পরিমিত পরিমাণে খান।
০৮. অতিরিক্ত ভাজাপোড়া ও ঝাল খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন এবং ধূমপান পরিহার করুন ।
০৯. দাঁত পরিষ্কার রাখুন। সেহেরির পর দাঁত পরিষ্কার করুন ব্রাশ বা ফ্লস দিয়ে। এছাড়া প্রত্যেক নামাজের আগে মেসওয়াক করুন।
১০. পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান। ৮ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন আপনার।
রোজা রাখুন। মনে রাখবেন রোজা রাখলে শরীরের কোন ক্ষতি হয় না বরং আমাদের শরীরের জন্য ভালো। রোজার মাসে শান্ত থাকার চেষ্টা করুন। অযথা রাগারাগি করবেন না ।
রাসূল (ছাঃ) বলেন, “তোমরা যখন রোজা রাখবে, তখন অশ্লীল বাক্যালাপ করবে না। চেঁচামেচি করবে না। যদি কেউ গায়ে পড়ে ঝগড়া করতে আসে বা তোমাকে গালি-গালাজ করে, তবে বলে দেবে, আমি রোজাদার।”
০১. আপনি সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হয়ে থাকলেও, রমজান মাসে আপনি একটি তালিকা প্রস্তুত রাখতে পারেন যেন আপনার শরীর পর্যাপ্ত পুষ্টি, পানি ও বিশ্রাম পায়।
০২. অতিরিক্ত চিনি থেকে দূরে থাকুন। কারণ এটি আপনার দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
০৩. রোজার এই গরমের দিনে যথাসম্ভব একটু ছায়া ও ঠান্ডা জায়গায় থাকার চেষ্টা করুন এবং যতটা সম্ভব আপনার ফিজিকাল এক্টিভিটি কমিয়ে আনুন।
০৪. সুন্নাহ মেনে চলুন। ইফতারে রোজা ভাঙ্গুন খেঁজুর, দুধ বা ফলের জুস দিয়ে। ইফতারে হালকা খাবার খান। একেবারে অনেক খাবার খাবেন না। কেননা পাকস্থলী অনেকক্ষণ পরিপাক না করায় হঠাত্ অতিরিক্ত খাবার পেলে ভালো ডাইজেস্ট করতে পারে না। তাই ইফতারে হালকা খাবার খেয়ে মাগরিবের নামাজ পড়ে আবার হালকা কিছু খান, যেমন – স্যুপ, ক্রাকার্স, লেবুর পানি ইত্যাদি। এরপর একটু সময় নিয়ে রাতের খাবার খান।
০৫. হালকা ব্যায়াম করুন। রাতের খাবারের পর ১০/১৫ মিনিট হাঁটুন।
০৬. প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন সেহরিতে। এছাড়া পানির পাশাপাশি এলোভেরা জুস, ডাবের পানি, দই খাওয়ার চেষ্টা করুন সেহরিতে। এরা আপনাকে হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করবে। এছাড়া এগুলোতে ন্যাচারাল সুগার থাকে যা শরীরের জন্য উপকারী।
০৭. সেহরিতে কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার যেমন ভাত, আলু, প্রোটিন, ফলমূল ও সবজী খান। পরিমিত পরিমাণে খান।
০৮. অতিরিক্ত ভাজাপোড়া ও ঝাল খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন এবং ধূমপান পরিহার করুন ।
০৯. দাঁত পরিষ্কার রাখুন। সেহেরির পর দাঁত পরিষ্কার করুন ব্রাশ বা ফ্লস দিয়ে। এছাড়া প্রত্যেক নামাজের আগে মেসওয়াক করুন।
১০. পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান। ৮ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন আপনার।
রোজা রাখুন। মনে রাখবেন রোজা রাখলে শরীরের কোন ক্ষতি হয় না বরং আমাদের শরীরের জন্য ভালো। রোজার মাসে শান্ত থাকার চেষ্টা করুন। অযথা রাগারাগি করবেন না ।
রাসূল (ছাঃ) বলেন, “তোমরা যখন রোজা রাখবে, তখন অশ্লীল বাক্যালাপ করবে না। চেঁচামেচি করবে না। যদি কেউ গায়ে পড়ে ঝগড়া করতে আসে বা তোমাকে গালি-গালাজ করে, তবে বলে দেবে, আমি রোজাদার।”