শুরু হতে যাচ্ছে মার্কিন প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপলের ডেভলাপারদের সম্মেলন ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ডেভলাপার কনফারেন্স-এর ২০১৬ সালের আসর। এতে আইফোনের অপারেটিং সিস্টেম আইওএস-এ কী ধরনের পরিবর্তন আনা হতে পারে?
আইওএস-এ ছয়টি নতুন
পরিবর্তন আনা উচিত বলে ধারণা করছে ব্যবসা-বাণিজ্যবিষয়ক মার্কিন সাইট বিজনেস ইনসাইডার।
সাইটটির মতে, মানুষ যে অ্যাপগুলো ব্যবহার করতে চায় না, সেগুলো সামনে রাখা উচিত হবে না।
অ্যাপলের দিকে অনুরোধ করে সাইটটির ভাষ্য, হোম স্ক্রিনে থাকা অ্যাপগুলোকে যেন সরানোর ব্যবস্থা রাখা হয়। সাফারি বা অ্যাপল মেইল-এর মতো অ্যাপগুলোকে না মুছে দেওয়া সম্ভব না হলেও, অন্তত যেন হোম স্ক্রিন থেকে সরিয়ে রাখা যায়।
অ্যাপলের ‘কম জরুরী’ অ্যাপগুলোকে ব্যবহারকারীর জন্য ঐচ্ছিক বানিয়ে দিতেও পরামর্শ দিয়েছে সাইটটি। অ্যাপলের সব অ্যাপ আইফোনে থাকার প্রয়োজন নেই বলেও মত তাদের। যেমন, টিপস এবং গেইম সেন্টার থেকে অ্যাপ সরাসরি ডাউনলোডের ফিচারটি না রেখে ব্যবহারকারীদের ইচ্ছার অপর ছেড়ে দেওয়া উচিৎ। অ্যাপল স্টোর থেকে যদি কোনো অ্যাপ ডাউনলোড করতে হয়, তা ব্যবহারকারী নিজেই সিদ্ধান্ত নেবে।
সাইটটি আরও জানায়, নির্দিষ্ট কাজের জন্য অ্যাপলের উচিৎ বাইরের প্রতিষ্ঠানের অ্যাপ ব্যবহার করতে দেওয়া। যেমন, ব্যবহারকারীর ইচ্ছা না থাকালেও সাফারি বা ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে হচ্ছে। ব্যবহারকারীদের ইচ্ছামতো অ্যাপ ডাউনলোড করার ফিচার দিলে তাদের জনপ্রিয়তা আরও বেড়ে যাবে।
আই ক্লাউডে ব্যবহারকারীদের জন্য আরও বেশি জায়গা দেওয়াটা প্রয়োজনীয়, ভাষ্য তাদের। অ্যাপল মাত্র ৫ গিগাবাইট জায়গা দেয় যেখানে অ্যান্ড্রয়েড দেয় ১৫ গিগাবাইট। স্মার্টফোনের ছবি, ভিডিও, টেক্সট মেসেজসহ যাবতীয় কনটেন্ট নিরাপত্তায় এই ৫ গিগাবাইটে মজুদ করে রাখাটা 'কঠিন', যদি আরও জায়গা কেউ চায় তাহলে অর্থ পরিশোধ করে ব্যবহারকারীকে ব্যবহার করতে হবে। বিজনেস ইনসাইডার-এর মতে যদি অ্যাপল ক্লাউড স্টোরেজ বাড়ায় তাহলে অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বীতায় আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
এখানেই শেষ নয়, সাইটির অনুরোধের তালিকায় রয়েছে অ্যাপলের উচিৎ অ্যাপলের স্মার্টফোনে এনএফসি-এর চিপ প্রবেশ করানোর পরামর্শও। এনএফসি, ব্যবহারকারীদের তথ্য আদান-প্রদানের সুযোগ দেওয়া ছাড়াও বিল পরিশোধের একটি 'ভাল' মাধ্যম। কিন্তু এই মার্কিন প্রতিষ্ঠানটি ডেভলাপারদের জন্য এনএফসি-এর দরজা বন্ধ করে রেখেছে। এনএফসি-এর আরও অন্যান্য সুবিধা আছে, যা আনলে ব্যবহারকারীরা সুবিধাভোগী হবে। অ্যাপল যদি এনএফসি-এর ব্যবহার আইফোনের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়, তাহলে অ্যান্ড্রয়েডের মতো আইফোনেও বিল পরিশোধ করা কোনো কঠিন ব্যাপার হবে না।
শেষ অনুরোধটি হল, অ্যাপলের থ্রিডি টাচ কনট্রোল-কে আরও উন্নত করা। যদিও এই ফিচারটি অ্যাপল ২০১৫ সালে বাজারে আনা আইফোন ৬এস-এ প্রথম উন্মোচন করে। এই ফিচারটির আলোচ্য বিষয়টি হল নতুনভাবে মাল্টি টাচ, পিঞ্চ, সোয়াইপ এবং ট্যাপ-এর মতো অপশনগুলোর ভিন্নতা। বিজনেস ইনসাইডার-এর ভাষ্য, আইওএস-এর ডেভলাপাররা চাইলে আরও পরিবর্তন আনতে পারে এই ফিচারটিতে, কিন্তু কোনো কারণে থেমে আছে এই থ্রিডি টাচ কনট্রোল ফিচারটি।
সাইটটির অনুরোধ বা পরমার্শ কতোটা পূরণ হচ্ছে, তা বুঝতে হলে বাংলাদেশ সময় ১৩ জুন রাত ১১টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হচ্ছে, আর অপেক্ষার সময়টা ১৭ জুন নাগাদ বাড়তেও পারে।
সাইটটির মতে, মানুষ যে অ্যাপগুলো ব্যবহার করতে চায় না, সেগুলো সামনে রাখা উচিত হবে না।
অ্যাপলের দিকে অনুরোধ করে সাইটটির ভাষ্য, হোম স্ক্রিনে থাকা অ্যাপগুলোকে যেন সরানোর ব্যবস্থা রাখা হয়। সাফারি বা অ্যাপল মেইল-এর মতো অ্যাপগুলোকে না মুছে দেওয়া সম্ভব না হলেও, অন্তত যেন হোম স্ক্রিন থেকে সরিয়ে রাখা যায়।
অ্যাপলের ‘কম জরুরী’ অ্যাপগুলোকে ব্যবহারকারীর জন্য ঐচ্ছিক বানিয়ে দিতেও পরামর্শ দিয়েছে সাইটটি। অ্যাপলের সব অ্যাপ আইফোনে থাকার প্রয়োজন নেই বলেও মত তাদের। যেমন, টিপস এবং গেইম সেন্টার থেকে অ্যাপ সরাসরি ডাউনলোডের ফিচারটি না রেখে ব্যবহারকারীদের ইচ্ছার অপর ছেড়ে দেওয়া উচিৎ। অ্যাপল স্টোর থেকে যদি কোনো অ্যাপ ডাউনলোড করতে হয়, তা ব্যবহারকারী নিজেই সিদ্ধান্ত নেবে।
সাইটটি আরও জানায়, নির্দিষ্ট কাজের জন্য অ্যাপলের উচিৎ বাইরের প্রতিষ্ঠানের অ্যাপ ব্যবহার করতে দেওয়া। যেমন, ব্যবহারকারীর ইচ্ছা না থাকালেও সাফারি বা ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে হচ্ছে। ব্যবহারকারীদের ইচ্ছামতো অ্যাপ ডাউনলোড করার ফিচার দিলে তাদের জনপ্রিয়তা আরও বেড়ে যাবে।
আই ক্লাউডে ব্যবহারকারীদের জন্য আরও বেশি জায়গা দেওয়াটা প্রয়োজনীয়, ভাষ্য তাদের। অ্যাপল মাত্র ৫ গিগাবাইট জায়গা দেয় যেখানে অ্যান্ড্রয়েড দেয় ১৫ গিগাবাইট। স্মার্টফোনের ছবি, ভিডিও, টেক্সট মেসেজসহ যাবতীয় কনটেন্ট নিরাপত্তায় এই ৫ গিগাবাইটে মজুদ করে রাখাটা 'কঠিন', যদি আরও জায়গা কেউ চায় তাহলে অর্থ পরিশোধ করে ব্যবহারকারীকে ব্যবহার করতে হবে। বিজনেস ইনসাইডার-এর মতে যদি অ্যাপল ক্লাউড স্টোরেজ বাড়ায় তাহলে অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বীতায় আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
এখানেই শেষ নয়, সাইটির অনুরোধের তালিকায় রয়েছে অ্যাপলের উচিৎ অ্যাপলের স্মার্টফোনে এনএফসি-এর চিপ প্রবেশ করানোর পরামর্শও। এনএফসি, ব্যবহারকারীদের তথ্য আদান-প্রদানের সুযোগ দেওয়া ছাড়াও বিল পরিশোধের একটি 'ভাল' মাধ্যম। কিন্তু এই মার্কিন প্রতিষ্ঠানটি ডেভলাপারদের জন্য এনএফসি-এর দরজা বন্ধ করে রেখেছে। এনএফসি-এর আরও অন্যান্য সুবিধা আছে, যা আনলে ব্যবহারকারীরা সুবিধাভোগী হবে। অ্যাপল যদি এনএফসি-এর ব্যবহার আইফোনের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়, তাহলে অ্যান্ড্রয়েডের মতো আইফোনেও বিল পরিশোধ করা কোনো কঠিন ব্যাপার হবে না।
শেষ অনুরোধটি হল, অ্যাপলের থ্রিডি টাচ কনট্রোল-কে আরও উন্নত করা। যদিও এই ফিচারটি অ্যাপল ২০১৫ সালে বাজারে আনা আইফোন ৬এস-এ প্রথম উন্মোচন করে। এই ফিচারটির আলোচ্য বিষয়টি হল নতুনভাবে মাল্টি টাচ, পিঞ্চ, সোয়াইপ এবং ট্যাপ-এর মতো অপশনগুলোর ভিন্নতা। বিজনেস ইনসাইডার-এর ভাষ্য, আইওএস-এর ডেভলাপাররা চাইলে আরও পরিবর্তন আনতে পারে এই ফিচারটিতে, কিন্তু কোনো কারণে থেমে আছে এই থ্রিডি টাচ কনট্রোল ফিচারটি।
সাইটটির অনুরোধ বা পরমার্শ কতোটা পূরণ হচ্ছে, তা বুঝতে হলে বাংলাদেশ সময় ১৩ জুন রাত ১১টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হচ্ছে, আর অপেক্ষার সময়টা ১৭ জুন নাগাদ বাড়তেও পারে।