ইরানের ১৯৭৯ সালের বিপ্লব নিয়ে নির্মিত গেইম '১৯৭৯ রেভুলিউশন: ব্ল্যাক ফ্রাইডে' নিষিদ্ধ করে দিয়েছে ইরান সরকার।
স্কাই নিউজ জানিয়েছে,
ইরানি গেইম ডিজাইনার নাভিদ খনসারি এবং তার স্ত্রী গেইমটি তৈরি করেন। তারা চেষ্টা করেছেন
গেইমের কাহিনীতে ঐতিহাসিক আবহটাকে অপরিবর্তিত রাখতে। রকস্টার গেইমস-এর সাবেক গেইম ডিজাইনার
খনসারি এর আগে কাজ করেছেন বিখ্যাত গেইম গ্র্যান্ড থেফট অটো (জিটিএ)-তে।
কিন্তু '১৯৭৯ রেভুলিউশন: ব্ল্যাক ফ্রাইডে' বিক্রির জন্য বের হওয়ামাত্রই তা আটকে দিল তেহরানের সরকারি কর্মকর্তারা। ‘ইরানবিরোধী এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষপাতি’- এমন কারণ দেখিয়ে নিষিদ্ধ করা হয়েছে গেইমটি।
খনসারি বলেন, "প্রয়োজনে আমরা আক্রমণাত্বক পথ বেছে নেব। সেন্সরশিপের বিরুদ্ধে আমরা আইনি লড়াইয়ের চেষ্টা চালিয়ে যাবো। কোনো বিষয়কে জটিল করা হয়নি বরং আমাদের উপস্থাপিত গেইমে সত্যকেই তুলে ধরা হয়েছে সহজভাবে।"
গেইমের মধ্যে খেলোয়াড়কে একজন আলোকচিত্র সাংবাদিকের ভূমিকায় খেলতে হবে। তার সামনে ঘটতে থাকবে ইরানের দাঙ্গাপূর্ণ অবস্থার দৃশ্য। প্রধান চরিত্রকে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে খেলোয়াড়। যেমন বিল্ডিংয়ের ছাদ থেকে বিক্ষোভকারীদের ছবি তোলা এবং কুখ্যাত এভিন কারাগারে জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন হয়ে জবাব দেওয়া।
ইরানের ন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর কম্পিউটার গেইমস বের হওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গেইমটির বিক্রেতা সবগুলো সাইট বন্ধ করে দেয়।
খনসারি জানান, বিক্ষোভজাতীয় ঘটনার ইতিহাস ঠিক রাখা একটি ভাল গেইমের জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ। নির্মাণের সময় গেইম নির্মাতা দলটি কয়েক ডজন স্থানীয় বাসিন্দার সাক্ষাৎকার নিয়েছে যারা বিক্ষোভের সময় উপস্থিত ছিলেন। গেইমের কাহিনিসূত্র তাদের জীবনের গল্প অনুযায়ী এগিয়ে গিয়েছে। খেলোয়াড়দের জন্য বিক্ষোভকালীন আসল কিছু ছবি এবং অডিও রেকর্ডিং রয়েছে গেইমটিতে।
কিন্তু '১৯৭৯ রেভুলিউশন: ব্ল্যাক ফ্রাইডে' বিক্রির জন্য বের হওয়ামাত্রই তা আটকে দিল তেহরানের সরকারি কর্মকর্তারা। ‘ইরানবিরোধী এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষপাতি’- এমন কারণ দেখিয়ে নিষিদ্ধ করা হয়েছে গেইমটি।
খনসারি বলেন, "প্রয়োজনে আমরা আক্রমণাত্বক পথ বেছে নেব। সেন্সরশিপের বিরুদ্ধে আমরা আইনি লড়াইয়ের চেষ্টা চালিয়ে যাবো। কোনো বিষয়কে জটিল করা হয়নি বরং আমাদের উপস্থাপিত গেইমে সত্যকেই তুলে ধরা হয়েছে সহজভাবে।"
গেইমের মধ্যে খেলোয়াড়কে একজন আলোকচিত্র সাংবাদিকের ভূমিকায় খেলতে হবে। তার সামনে ঘটতে থাকবে ইরানের দাঙ্গাপূর্ণ অবস্থার দৃশ্য। প্রধান চরিত্রকে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে খেলোয়াড়। যেমন বিল্ডিংয়ের ছাদ থেকে বিক্ষোভকারীদের ছবি তোলা এবং কুখ্যাত এভিন কারাগারে জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন হয়ে জবাব দেওয়া।
ইরানের ন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর কম্পিউটার গেইমস বের হওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গেইমটির বিক্রেতা সবগুলো সাইট বন্ধ করে দেয়।
খনসারি জানান, বিক্ষোভজাতীয় ঘটনার ইতিহাস ঠিক রাখা একটি ভাল গেইমের জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ। নির্মাণের সময় গেইম নির্মাতা দলটি কয়েক ডজন স্থানীয় বাসিন্দার সাক্ষাৎকার নিয়েছে যারা বিক্ষোভের সময় উপস্থিত ছিলেন। গেইমের কাহিনিসূত্র তাদের জীবনের গল্প অনুযায়ী এগিয়ে গিয়েছে। খেলোয়াড়দের জন্য বিক্ষোভকালীন আসল কিছু ছবি এবং অডিও রেকর্ডিং রয়েছে গেইমটিতে।