সাইবার জালিয়াতির শিকার হয়ে চার কোটি ২০ লাখ ইউরো ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে প্লেনের যন্ত্রাংশ নির্মাতা অস্ট্রিয়ান প্রতিষ্ঠান এফএসিসি। এ ঘটনায় বহিষ্কার করা হয়েছে প্রতিষ্ঠান প্রধানকে।
২৪ এপ্রিল এ
ঘটনার "তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায়" ১৪ ঘণ্টার একটি বৈঠকে অংশ নেন
প্রতিষ্ঠানটির পর্যবেক্ষক পরিষদ। বৈঠকে প্রধান নির্বাহী ওয়াল্টার স্টিফেন-কে প্রত্যাহার
করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এফএসিসি-এর গ্রাহক তালিকায় প্লেন নির্মাতা ফরাসি প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস ও মার্কিন প্রতিষ্ঠান বোয়িংয়ের নাম রয়েছে। এফএসিসি জানিয়েছে, চলতি বছর ১৯ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠানটি একটি সাইবার জালিয়াতির শিকার হয়। এর মাধ্যমে হ্যাকাররা স্টিফেন-এর নাম করে একটি মেইল পাঠিয়ে প্রায় ৫ কোটি ইউরো হাতিয়ে নেয়।
ওই 'ভুয়া' মেইলে একজন কর্মীকে একটি 'ভুয়া' ক্রয়প্রকল্পের জন্য একটি অ্যাকাউন্টে অর্থ পাঠাতে বলা হয়। এ ধরনের ঘটনাকে 'ফেইক প্রেসিডেন্ট ইনসিডেন্ট' হিসেবে চিহ্নিত করা হয় বলে জানিয়েছে রয়টার্স, যার বাংলা মানে দাঁড়ায় 'ভুয়া প্রধানের ঘটনা'।
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়, "পর্যবেক্ষণ পরিষদ শেষ পর্যন্ত এই সিদ্ধান্তে এসেছে যে, ওয়াল্টার স্টিফেন গুরুতরভাবে তার কর্তব্য লঙ্ঘন করেছেন, যা বিশেষত 'ফেইক প্রেসিডেন্ট ইনসিডেন্ট'-এর সঙ্গে জড়িত।"
কিন্তু স্টিফেন কীভাবে প্রতিষ্ঠানটিতে তার কর্তব্য লঙ্ঘন করলেন তার কোনো ব্যাখ্যা দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির একজন মুখপাত্র। আর স্টিফেন-এর পক্ষ থেকেও কোনো মন্তব্য নেই বলে দাবি তার সদ্য সাবেক হওয়া কর্মস্থলের।
স্টিফেনকে সরিয়ে রবার্ট ম্যাশটলিঙ্গার-কে ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
সাইবার আক্রমণের ঘটনার পর চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে প্রতিষ্ঠানটি তাদের তৎকালীন প্রধান অর্থ কর্মকর্তা-কেও বহিষ্কার করে।
২৫ এপ্রিল নিজেদের ২০১৫-১৬ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় প্রতিষ্ঠানটি জানায়, সাইবার জালিয়াতির ঘটনায় তাদের চার কোটি ১৯ লাখ ইউরো চুরি হয়েছে আর তারা ১ কোটি ৯০ লাখ ইউরো হাতিয়ে নেওয়া বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছে।
স্টিফেন-কে সরানোর ঘোষণা দেওয়ার পর প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার মূল্য ৫ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
এফএসিসি-এর গ্রাহক তালিকায় প্লেন নির্মাতা ফরাসি প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস ও মার্কিন প্রতিষ্ঠান বোয়িংয়ের নাম রয়েছে। এফএসিসি জানিয়েছে, চলতি বছর ১৯ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠানটি একটি সাইবার জালিয়াতির শিকার হয়। এর মাধ্যমে হ্যাকাররা স্টিফেন-এর নাম করে একটি মেইল পাঠিয়ে প্রায় ৫ কোটি ইউরো হাতিয়ে নেয়।
ওই 'ভুয়া' মেইলে একজন কর্মীকে একটি 'ভুয়া' ক্রয়প্রকল্পের জন্য একটি অ্যাকাউন্টে অর্থ পাঠাতে বলা হয়। এ ধরনের ঘটনাকে 'ফেইক প্রেসিডেন্ট ইনসিডেন্ট' হিসেবে চিহ্নিত করা হয় বলে জানিয়েছে রয়টার্স, যার বাংলা মানে দাঁড়ায় 'ভুয়া প্রধানের ঘটনা'।
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়, "পর্যবেক্ষণ পরিষদ শেষ পর্যন্ত এই সিদ্ধান্তে এসেছে যে, ওয়াল্টার স্টিফেন গুরুতরভাবে তার কর্তব্য লঙ্ঘন করেছেন, যা বিশেষত 'ফেইক প্রেসিডেন্ট ইনসিডেন্ট'-এর সঙ্গে জড়িত।"
কিন্তু স্টিফেন কীভাবে প্রতিষ্ঠানটিতে তার কর্তব্য লঙ্ঘন করলেন তার কোনো ব্যাখ্যা দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির একজন মুখপাত্র। আর স্টিফেন-এর পক্ষ থেকেও কোনো মন্তব্য নেই বলে দাবি তার সদ্য সাবেক হওয়া কর্মস্থলের।
স্টিফেনকে সরিয়ে রবার্ট ম্যাশটলিঙ্গার-কে ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
সাইবার আক্রমণের ঘটনার পর চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে প্রতিষ্ঠানটি তাদের তৎকালীন প্রধান অর্থ কর্মকর্তা-কেও বহিষ্কার করে।
২৫ এপ্রিল নিজেদের ২০১৫-১৬ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় প্রতিষ্ঠানটি জানায়, সাইবার জালিয়াতির ঘটনায় তাদের চার কোটি ১৯ লাখ ইউরো চুরি হয়েছে আর তারা ১ কোটি ৯০ লাখ ইউরো হাতিয়ে নেওয়া বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছে।
স্টিফেন-কে সরানোর ঘোষণা দেওয়ার পর প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার মূল্য ৫ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।