শেষ কিছু বছরে, ফেইসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং লিঙ্কডইন-এর মতো সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলোতে অনলাইন প্রতারণা ১৫০ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান প্রুফ পয়েন্ট-এর বিশেষজ্ঞরা।
অনলাইন প্রতারকরা
সোশাল সাইটগুলোতে হাজার হাজার মানুষদের এক মূহুর্তেই লক্ষ্য করতে পারেন। আর তারা এই
হাজার হাজার মানুষদের মাঝেই লুকিয়ে থাকেন। তারা অন্যান্য অ্যাকাউন্টধারীদের এবং তাদের
কাজের নকল করে থাকেন। আর মানুষ যেভাবে সামাজিক মাধ্যমে তাদের ব্যবসায়ের সমস্যা নিয়ে
কাজ করেন, সেই উপায়ের সুবিধা নেন তারা।
যুক্ত্ররাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম সিএনএন-এর তালিকায় আসা সবচেয়ে চালাক ছদ্মবশী প্রতারণার পাঁচটি ধারণা পাওয়া যায়-
১. টুইটারে নকল কাস্টমার সার্ভিস অ্যাকাউন্ট
অনলাইনে অপরাধীরা নকল কাস্টমার সার্ভিস অ্যাকাউন্ট খোলার কারণে প্রতারণার জন্য তারা ব্যাংক-এর লগইন পাসওয়ার্ডের তথ্য এবং অন্যান্য সূক্ষ ডেটা গুলো হাতিয়ে নেয়। এ ধরনের ছদ্মবেশী অ্যাকাউন্টগুলো আসল ব্যবসায়ের অ্যাকাউন্টের মতো মনে হলেও সেগুলো কিছুটা গোলযোগ থেকে থাকে। যেমন, মাঝখানে একটি বর্ণ সরিয়ে রাখা, একটি বাড়তি 'আন্ডারস্কোর' যোগ করা ইত্যাদি।
২. জনপ্রিয় পোস্ট গুলোতে নকল মন্তব্য করা
সোশাল সাইটগুলোতে নতুন কোনো জনপ্রিয় পোস্টে অনেক নতুন মন্তব্য পাওয়া যায়। প্রতারকরা বিশাল সংখ্যক অনুসারীর সুযোগ নিয়ে কোনো লিঙ্ক বা বাজে শিরোনামের সঙ্গে নিজেদের কমেন্টগুলো যোগ করে দিয়ে থাকেন। আর এগুলোতে ক্লিক করলে অনেক সময় ক্রেডিট কার্ড থেকে অর্থ চুরির মতো ঘটনা ঘটতে পারে।
৩. নকল লাইভ-স্ট্রিম ভিডিও
অনেক মিডিয়া প্রতিষ্ঠান অনলাইনে সরাসরি ভিডিও দেখানো শুরু করায় প্রতারকরাও এই সারিতে ঝাপিয়ে পড়েছেন।
তারা ফেইসবুক পেইজে মন্তব্য করে থাকেন যে, নিচের লিঙ্কটিতে ক্লিক করলে বিনামূল্যে সরাসরি খেলা দেখা যাবে আর মানুষ তা সহজেই বিশ্বাস করে ফেলে। কিন্তু লিঙ্কগুলো পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, তা নকল এমনকি এর হয়তো কোনো অস্তিত্বও নেই। অনেক সময় এইসব লিঙ্কে ভিডিও শুরু করার আগে মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য চাওয়া হয়।
৪. নকল অনলাইন ছাড়
নকল অনলাইন ছাড়গুলো অনেকটা অনলাইন সার্ভিস-এর মত কাজ করে থাকে। প্রতারকরা এমনভাবে ফেইসবুকে অ্যাকাউন্ট খোলেন, যা দেখে মনে হয় একটি আসল ব্যবসায় এবং এটিকে প্রতারকরা প্রচার করে বিভিন্ন ধরনের প্রস্তাব দিয়ে থাকেন। কিন্তু আসলে এগুলো ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেয়ার উদ্দেশ্য ছাড়া আর কিছুই নয়।
৫. নকল অনলাইন জরিপ এবং প্রতিযোগিতা
গ্রাহকদের ব্যক্তিগত তথ্য এবং উত্তর নেওয়ার জন্য এই পদ্ধতি অনেক আগে থেকেই প্রতারক চক্র করে আসছে। অপরাধীরা সোশাল সাইটগুলোতে এমনভাবে নিজেদের উপস্থাপন করে যে তাদের আসল মনে হয়। আর এর কারণ হল ইউআরএল শর্টেনারস-এর মাধ্যমে বানানো স্বাভাবিক লিঙ্ক আর প্রোফাইল পিকচার।
যুক্ত্ররাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম সিএনএন-এর তালিকায় আসা সবচেয়ে চালাক ছদ্মবশী প্রতারণার পাঁচটি ধারণা পাওয়া যায়-
১. টুইটারে নকল কাস্টমার সার্ভিস অ্যাকাউন্ট
অনলাইনে অপরাধীরা নকল কাস্টমার সার্ভিস অ্যাকাউন্ট খোলার কারণে প্রতারণার জন্য তারা ব্যাংক-এর লগইন পাসওয়ার্ডের তথ্য এবং অন্যান্য সূক্ষ ডেটা গুলো হাতিয়ে নেয়। এ ধরনের ছদ্মবেশী অ্যাকাউন্টগুলো আসল ব্যবসায়ের অ্যাকাউন্টের মতো মনে হলেও সেগুলো কিছুটা গোলযোগ থেকে থাকে। যেমন, মাঝখানে একটি বর্ণ সরিয়ে রাখা, একটি বাড়তি 'আন্ডারস্কোর' যোগ করা ইত্যাদি।
২. জনপ্রিয় পোস্ট গুলোতে নকল মন্তব্য করা
সোশাল সাইটগুলোতে নতুন কোনো জনপ্রিয় পোস্টে অনেক নতুন মন্তব্য পাওয়া যায়। প্রতারকরা বিশাল সংখ্যক অনুসারীর সুযোগ নিয়ে কোনো লিঙ্ক বা বাজে শিরোনামের সঙ্গে নিজেদের কমেন্টগুলো যোগ করে দিয়ে থাকেন। আর এগুলোতে ক্লিক করলে অনেক সময় ক্রেডিট কার্ড থেকে অর্থ চুরির মতো ঘটনা ঘটতে পারে।
৩. নকল লাইভ-স্ট্রিম ভিডিও
অনেক মিডিয়া প্রতিষ্ঠান অনলাইনে সরাসরি ভিডিও দেখানো শুরু করায় প্রতারকরাও এই সারিতে ঝাপিয়ে পড়েছেন।
তারা ফেইসবুক পেইজে মন্তব্য করে থাকেন যে, নিচের লিঙ্কটিতে ক্লিক করলে বিনামূল্যে সরাসরি খেলা দেখা যাবে আর মানুষ তা সহজেই বিশ্বাস করে ফেলে। কিন্তু লিঙ্কগুলো পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, তা নকল এমনকি এর হয়তো কোনো অস্তিত্বও নেই। অনেক সময় এইসব লিঙ্কে ভিডিও শুরু করার আগে মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য চাওয়া হয়।
৪. নকল অনলাইন ছাড়
নকল অনলাইন ছাড়গুলো অনেকটা অনলাইন সার্ভিস-এর মত কাজ করে থাকে। প্রতারকরা এমনভাবে ফেইসবুকে অ্যাকাউন্ট খোলেন, যা দেখে মনে হয় একটি আসল ব্যবসায় এবং এটিকে প্রতারকরা প্রচার করে বিভিন্ন ধরনের প্রস্তাব দিয়ে থাকেন। কিন্তু আসলে এগুলো ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেয়ার উদ্দেশ্য ছাড়া আর কিছুই নয়।
৫. নকল অনলাইন জরিপ এবং প্রতিযোগিতা
গ্রাহকদের ব্যক্তিগত তথ্য এবং উত্তর নেওয়ার জন্য এই পদ্ধতি অনেক আগে থেকেই প্রতারক চক্র করে আসছে। অপরাধীরা সোশাল সাইটগুলোতে এমনভাবে নিজেদের উপস্থাপন করে যে তাদের আসল মনে হয়। আর এর কারণ হল ইউআরএল শর্টেনারস-এর মাধ্যমে বানানো স্বাভাবিক লিঙ্ক আর প্রোফাইল পিকচার।