নিকারাগুয়ার একদল অনুসন্ধানকারী, একটি এনার্জি
প্রতিষ্ঠান আর স্থানীয় সরকার সম্মিলিতভাবে ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠার
জন্য মাসায়া আগ্নেয়গিরির ভেতরে প্রায় ৮০টি সেন্সর বসাতে যাচ্ছে।
অগ্ন্যুৎপাতের আগে প্রাথমিক সতর্কতার ব্যবস্থা করার অংশ হিসেবে এই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে, জানিয়েছে সিএনএন।
নিকারাগুয়ার রাজধানী মানাগুয়ার বাইরে অবস্থিত একটি স্বক্রিয় আগ্নেয়গিরি, শনাক্তকরণ সিস্টেমের জন্য প্রথম একটি পরীক্ষাক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। প্রতিটি সেন্সর আগ্নেয়গিরির ১২০০ ফুট গভীর থেকে পরিবেশগত তথ্য যোগাড় করবে। সেন্সরগুলো গ্যাস, তাপমাত্রা, মাধ্যাকর্ষণ এবং বায়ুমণ্ডলীয় চাপের তথ্য রেকর্ড করবে।
স্যাম কজম্যান একজন চলচ্চিত্রকার ও অভিজ্ঞ আগ্নেয়গিরি আবিষ্কারক। তিনি ড্রোন পাইলট আর সাবেক মহাকাশচারীদের নিয়ে একটি দল গঠন করে এই অভিযানের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। কজম্যান ও তার দলের সহকর্মীরা বিশেষ তাপরোধী পোশাক পরবেন আর সামনের কয়েক সপ্তাহে সেন্সরগুলো স্থাপনের জন্য মাসায়া'র ভেতরে প্রবেশ করবেন।
এখান থেকে পাওয়া সব ডেটা জেনারেল ইলেকট্রিক্স-এর ওপেন-সোর্স ডেটাবেইস প্রেডিক্স-এ রাখা হবে। এরপর এটি সাধারণের জন্য প্রকাশ করা হবে। এই সেন্সরগুলো হচ্ছে অমসৃণ কালো বক্স, যেগুলো স্বক্রিয় আগ্নেয়গিরির কঠোর পরিবেশে টিকে থাকতে পারে।
এই প্রকল্প সতর্কতার সঙ্গে সামাজিক মাধ্যমে সংরক্ষণ ও প্রকাশ করা হবে। স্ন্যাপচ্যাট, টুইটার, ইউটিউবে ড্রোন থেকে ধারণ করা অনেক ছবি আর ভিডিও শেয়ার করা হবে। আগ্নেয়গিরি বিশেষজ্ঞরা ফেইসবুক ভিডিও-তে আগ্নেয়গিরির ভেতরে দলটির সেন্সর স্থাপন করার ভিডিও সরাসরি দেখতে পাবেন।
নিকারাগুয়ার রাজধানী মানাগুয়ার বাইরে অবস্থিত একটি স্বক্রিয় আগ্নেয়গিরি, শনাক্তকরণ সিস্টেমের জন্য প্রথম একটি পরীক্ষাক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। প্রতিটি সেন্সর আগ্নেয়গিরির ১২০০ ফুট গভীর থেকে পরিবেশগত তথ্য যোগাড় করবে। সেন্সরগুলো গ্যাস, তাপমাত্রা, মাধ্যাকর্ষণ এবং বায়ুমণ্ডলীয় চাপের তথ্য রেকর্ড করবে।
স্যাম কজম্যান একজন চলচ্চিত্রকার ও অভিজ্ঞ আগ্নেয়গিরি আবিষ্কারক। তিনি ড্রোন পাইলট আর সাবেক মহাকাশচারীদের নিয়ে একটি দল গঠন করে এই অভিযানের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। কজম্যান ও তার দলের সহকর্মীরা বিশেষ তাপরোধী পোশাক পরবেন আর সামনের কয়েক সপ্তাহে সেন্সরগুলো স্থাপনের জন্য মাসায়া'র ভেতরে প্রবেশ করবেন।
এখান থেকে পাওয়া সব ডেটা জেনারেল ইলেকট্রিক্স-এর ওপেন-সোর্স ডেটাবেইস প্রেডিক্স-এ রাখা হবে। এরপর এটি সাধারণের জন্য প্রকাশ করা হবে। এই সেন্সরগুলো হচ্ছে অমসৃণ কালো বক্স, যেগুলো স্বক্রিয় আগ্নেয়গিরির কঠোর পরিবেশে টিকে থাকতে পারে।
এই প্রকল্প সতর্কতার সঙ্গে সামাজিক মাধ্যমে সংরক্ষণ ও প্রকাশ করা হবে। স্ন্যাপচ্যাট, টুইটার, ইউটিউবে ড্রোন থেকে ধারণ করা অনেক ছবি আর ভিডিও শেয়ার করা হবে। আগ্নেয়গিরি বিশেষজ্ঞরা ফেইসবুক ভিডিও-তে আগ্নেয়গিরির ভেতরে দলটির সেন্সর স্থাপন করার ভিডিও সরাসরি দেখতে পাবেন।