স্মার্টফোনের ব্যবসা নিয়ে অ্যাপলের মতো
চিন্তাভাবনা শুরু করছে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান স্যামসাং। সম্প্রতি
পুরোনো ফোন নতুন করে বেচতে একটি কর্মসূচি চালু করতে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
এর মাধ্যমে ব্যবহৃত প্রিমিয়াম স্মার্টফোনগুলো ‘রিফ্রাবিশড’ বা পরিমার্জন
করে বিক্রি করবে তারা। আগামী বছরের শুরু থেকে এ ফোন বিক্রি শুরু হতে পারে।
স্যামসাং ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়, খরচ বাঁচাতে এবং আয়ের ধারা বজায় রাখতে স্যামসাং এ কর্মসূচি চালু করছে।
বর্তমানে বিশ্বে শীর্ষ স্মার্টফোন নির্মাতা হিসেবে অবস্থান ধরে রেখেছে স্যামসাং। দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে এক বছরের হালনাগাদ চুক্তিতে গ্রাহকের কাছে স্মার্টফোন বিক্রি করে স্যামসাং। এক বছর পর পুরোনো ফোন ফিরিয়ে দিয়ে নতুন ফোন নেন গ্রাহকেরা। ওই পুরোনো ফোনগুলো আবার ঠিকঠাক করে অন্য দেশের বাজারে বিক্রি করার পরিকল্পনা করছে স্যামসাং। অ্যাপলও একই কাজ করে।
স্যামসাংয়ের সূত্র রয়টার্সকে বলেছে, রিফাব্রিশড ফোনগুলো কম দামে বিক্রি করা হবে। এই ঘোষণা এখনো প্রকাশ্যে দেওয়া হয়নি বলে ওই ব্যক্তি নাম প্রকাশ করেননি। ঠিক কত কমে ফোনগুলো বিক্রি হবে বা কোন দেশে কত পরিমাণ ফোন বিক্রি হবে, তা তিনি বলেননি।
স্যামসাংয়ের এক মুখপাত্রের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ ধরনের অনুমানের ওপর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
স্যামসাংয়ের ফোনগুলোতে কী কী পরিবর্তন হবে, তা পরিষ্কার নয়। তবে রিফ্রাবিশড ফোনগুলোতে সাধারণত কেসিং ও ব্যাটারি পরিবর্তন করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে অ্যাপলের এক বছরের পুরোনো ফোনগুলো বিক্রির সময় ৬৯ শতাংশ দাম মেলে। স্যামসাংয়ের ফ্ল্যাগশিপ গ্যালাক্সি ফোনগুলোতে দাম পাওয়া যায় ৫১ শতাংশ।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলেন, রিফ্রাবিশড ফোন বিক্রি শুরু করলে ভারতের মতো বর্ধিঞ্চু বাজারে নিজেদের অবস্থান বাড়িয়ে নিতে পারবে স্যামসাং। কারণ, এসব বাজারে হাইএন্ড ফোনের দাম ৮০০ মার্কিন ডলার পর্যন্ত হয়, যা অধিকাংশ ক্রেতার নাগালের বাইরে থাকে।
সম্প্রতি অ্যাপলও ভারতের বাজারে রিফ্রাবিশড আইফোন বিক্রির চেষ্টা চালিয়েছে। স্যামসাং যদি এ ধরনের ফোন বিক্রি করে, তবে কম দামি চীনা ব্র্যান্ডের অনেক ফোনের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবে। কারণ, চীনা ফোনগুলো স্যামসাংয়ের বাজার দখলে ভাগ বসাচ্ছে।
বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান ডিলোটির তথ্য অনুযায়ী, এ বছর ব্যবহৃত বা হাতফেরতা মোবাইলের বাজার দাঁড়াবে ১ হাজার ৭০০ কোটি মার্কিন ডলারের মতো। প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন খুব কম হওয়ায় ব্যবহৃত ফোনের বাজার আরও দ্রুত বাড়বে। তথ্যসূত্র: রয়টার্স।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়, খরচ বাঁচাতে এবং আয়ের ধারা বজায় রাখতে স্যামসাং এ কর্মসূচি চালু করছে।
বর্তমানে বিশ্বে শীর্ষ স্মার্টফোন নির্মাতা হিসেবে অবস্থান ধরে রেখেছে স্যামসাং। দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে এক বছরের হালনাগাদ চুক্তিতে গ্রাহকের কাছে স্মার্টফোন বিক্রি করে স্যামসাং। এক বছর পর পুরোনো ফোন ফিরিয়ে দিয়ে নতুন ফোন নেন গ্রাহকেরা। ওই পুরোনো ফোনগুলো আবার ঠিকঠাক করে অন্য দেশের বাজারে বিক্রি করার পরিকল্পনা করছে স্যামসাং। অ্যাপলও একই কাজ করে।
স্যামসাংয়ের সূত্র রয়টার্সকে বলেছে, রিফাব্রিশড ফোনগুলো কম দামে বিক্রি করা হবে। এই ঘোষণা এখনো প্রকাশ্যে দেওয়া হয়নি বলে ওই ব্যক্তি নাম প্রকাশ করেননি। ঠিক কত কমে ফোনগুলো বিক্রি হবে বা কোন দেশে কত পরিমাণ ফোন বিক্রি হবে, তা তিনি বলেননি।
স্যামসাংয়ের এক মুখপাত্রের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ ধরনের অনুমানের ওপর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
স্যামসাংয়ের ফোনগুলোতে কী কী পরিবর্তন হবে, তা পরিষ্কার নয়। তবে রিফ্রাবিশড ফোনগুলোতে সাধারণত কেসিং ও ব্যাটারি পরিবর্তন করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে অ্যাপলের এক বছরের পুরোনো ফোনগুলো বিক্রির সময় ৬৯ শতাংশ দাম মেলে। স্যামসাংয়ের ফ্ল্যাগশিপ গ্যালাক্সি ফোনগুলোতে দাম পাওয়া যায় ৫১ শতাংশ।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলেন, রিফ্রাবিশড ফোন বিক্রি শুরু করলে ভারতের মতো বর্ধিঞ্চু বাজারে নিজেদের অবস্থান বাড়িয়ে নিতে পারবে স্যামসাং। কারণ, এসব বাজারে হাইএন্ড ফোনের দাম ৮০০ মার্কিন ডলার পর্যন্ত হয়, যা অধিকাংশ ক্রেতার নাগালের বাইরে থাকে।
সম্প্রতি অ্যাপলও ভারতের বাজারে রিফ্রাবিশড আইফোন বিক্রির চেষ্টা চালিয়েছে। স্যামসাং যদি এ ধরনের ফোন বিক্রি করে, তবে কম দামি চীনা ব্র্যান্ডের অনেক ফোনের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবে। কারণ, চীনা ফোনগুলো স্যামসাংয়ের বাজার দখলে ভাগ বসাচ্ছে।
বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান ডিলোটির তথ্য অনুযায়ী, এ বছর ব্যবহৃত বা হাতফেরতা মোবাইলের বাজার দাঁড়াবে ১ হাজার ৭০০ কোটি মার্কিন ডলারের মতো। প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন খুব কম হওয়ায় ব্যবহৃত ফোনের বাজার আরও দ্রুত বাড়বে। তথ্যসূত্র: রয়টার্স।