রাজনৈতিক বিশ্বাসে ব্যবহারকারীরা উদারপন্থী,
মধ্যমপন্থী নাকি রক্ষণশীল?- এ বিষয় নির্ধারণে নিজস্ব পদ্ধতি নিয়ে এসেছে
বিশ্বের সবচেয়ে বড় সামাজিক যোগাযোগের সাইট ফেইসবুক।
ব্রিটিশ দৈনিক গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, নিজের
রাজনৈতিক বিশ্বাস নিয়ে ফেইসবুকের ধারণা কী তা জানতে ব্যবহারকারীকে কিছু ধাপ অনুসরণ
করতে হবে। ফেইসবুকে লগইন করার পর একই ব্রাউজার থেকে (facebook.com/ads/preferences) -এই লিংকে যেতে হবে। এর ফলে ব্যবহারকারীর 'অ্যাড
প্রেফারেন্স' দেখিয়ে একটি পেইজ চালু হবে। এই পেইজে 'ইনটারেস্ট' হেডার-এর
নিচে 'লাইফস্টাইল অ্যান্ড কালচার' ট্যাবে
ক্লিক করতে হবে। ওই ট্যাবে 'ইউএস পলিটিক্স'
লেখা একটি বক্স দেখা যাবে। যার মানে হচ্ছে, এটি
বর্ণনা করবে ফেইসবুক কীভাবে ব্যবহারকারীর রাজনৈতিক মতাদর্শ চিহ্নিত করছে।
যদি 'ইউএস পলিটিক্স' বক্স না দেখা যায়, তবে নিচে 'সি মোর' ক্লিক করে নিচের দিকে খুঁজতে হবে।
ব্যবহারকারী কোন রাজনৈতিক দলকে অগ্রাধিকার দেন, বা কোন রাজনৈতিক মতাদর্শে বিবৃতি দেন বা তার প্রোফাইল পেইজে কিছু বলেন বা ওই মতাদর্শে উপর ভিত্তি করে কোন পেইজে লাইক দেন, তার উপর ভিত্তি করে ফেইসবুক ব্যবহারকারী কোন রাজনৈতিক মতাদর্শে বিশ্বাসী তা নির্ধারণ করে।
আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটন-এর পেইজে যদি কেউ লাইক দেন, তবে তাকে উদারপন্থী হিসেবে চিহ্নিত করে ফেইসবুক। কেউ যদি কোনো প্রার্থীর পেইজ লাইক না দেন, তবে তিনি যে পেইজগুলো লাইক দেন, ওইসব পেইজে লাইক দেওয়া অধিকাংশ মানুষ যে মতাদর্শী, ফেইসবুক ওই মতাদর্শকেই ওই ব্যবহাকারীর জন্য নির্ধারণ করে দেয়। যেমন, কেউ যদি কোনো রেস্টুরেন্ট পেইজে লাইক দেয়, আর ওই রেস্টুরেন্ট যদি উদারপন্থী হিসেবে চিহ্নিত হয়, তবে ফেইসবুক ওই ব্যবহারকারীকেও উদারপন্থী হিসেবে শনাক্ত করবে।
ব্যবহারকারিদের এই তথ্য যথেষ্ট মুল্যবান। বিজ্ঞাপনদাতা বা রাজনৈতিক প্রচারণা প্রতিষ্ঠানগুলো এসব জনমিতিমূলক নির্দিষ্ট তথ্য কিনতে ফেইসবুককে অর্থ পরিশোধ করে। ব্যবহারকারীদেরকে চিহ্নিত করে ফেইসবুকের দেওয়া লেবেল প্রচারণাকর্মীদের বিশেষ দর্শকদের দল লক্ষ্য করতে সহায়তা করে।
যেসব ব্যবহারকারী রাজনৈতিক মতাদর্শে ফেইসবুকের কাছ থেকে মধ্যমম্পন্থী লেবেল পাওয়া, তাদের-কে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনে বেছে নিয়েছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প-এর প্রচারণাকারীরা।
এখানেই শেষ নয়, প্রচারণাকারীরা ভিন্ন ভিন্ন সমর্থকদের ভিন্ন ভিন্ন মেসেজও দেখাতে পারে।
যদি 'ইউএস পলিটিক্স' বক্স না দেখা যায়, তবে নিচে 'সি মোর' ক্লিক করে নিচের দিকে খুঁজতে হবে।
ব্যবহারকারী কোন রাজনৈতিক দলকে অগ্রাধিকার দেন, বা কোন রাজনৈতিক মতাদর্শে বিবৃতি দেন বা তার প্রোফাইল পেইজে কিছু বলেন বা ওই মতাদর্শে উপর ভিত্তি করে কোন পেইজে লাইক দেন, তার উপর ভিত্তি করে ফেইসবুক ব্যবহারকারী কোন রাজনৈতিক মতাদর্শে বিশ্বাসী তা নির্ধারণ করে।
আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটন-এর পেইজে যদি কেউ লাইক দেন, তবে তাকে উদারপন্থী হিসেবে চিহ্নিত করে ফেইসবুক। কেউ যদি কোনো প্রার্থীর পেইজ লাইক না দেন, তবে তিনি যে পেইজগুলো লাইক দেন, ওইসব পেইজে লাইক দেওয়া অধিকাংশ মানুষ যে মতাদর্শী, ফেইসবুক ওই মতাদর্শকেই ওই ব্যবহাকারীর জন্য নির্ধারণ করে দেয়। যেমন, কেউ যদি কোনো রেস্টুরেন্ট পেইজে লাইক দেয়, আর ওই রেস্টুরেন্ট যদি উদারপন্থী হিসেবে চিহ্নিত হয়, তবে ফেইসবুক ওই ব্যবহারকারীকেও উদারপন্থী হিসেবে শনাক্ত করবে।
ব্যবহারকারিদের এই তথ্য যথেষ্ট মুল্যবান। বিজ্ঞাপনদাতা বা রাজনৈতিক প্রচারণা প্রতিষ্ঠানগুলো এসব জনমিতিমূলক নির্দিষ্ট তথ্য কিনতে ফেইসবুককে অর্থ পরিশোধ করে। ব্যবহারকারীদেরকে চিহ্নিত করে ফেইসবুকের দেওয়া লেবেল প্রচারণাকর্মীদের বিশেষ দর্শকদের দল লক্ষ্য করতে সহায়তা করে।
যেসব ব্যবহারকারী রাজনৈতিক মতাদর্শে ফেইসবুকের কাছ থেকে মধ্যমম্পন্থী লেবেল পাওয়া, তাদের-কে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনে বেছে নিয়েছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প-এর প্রচারণাকারীরা।
এখানেই শেষ নয়, প্রচারণাকারীরা ভিন্ন ভিন্ন সমর্থকদের ভিন্ন ভিন্ন মেসেজও দেখাতে পারে।