আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের দুই দিনেই ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের হ্যালো সিটি অ্যাপস। বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে এসেছে দুই শতাধিক তথ্য ও অভিযোগ, যার মধ্যে জঙ্গিসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ ৯৮টি তথ্য রয়েছে। এসব তথ্য নিয়ে ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করেছে পুলিশের সংশ্লিষ্ট ইউনিট। জঙ্গি ও উগ্রবাদ, বিস্ফোরক, অস্ত্র এবং আন্তঃদেশীয় অপরাধের তথ্য পেতে নতুন এই অ্যাপসটি চালু করেছে পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্র্যান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট।
এই অ্যাপসের মাধ্যমে দুই দিনে তথ্য এসেছে ২১৯টি। এর মধ্যে জঙ্গি সংক্রান্ত তথ্য ৯৮টি, সাইবার ক্রাইমে ৪৪টি, অন্তঃদেশীয় ১৯টি এবং বিস্ফোরক, অস্ত্র ও মাদক সংক্রান্ত তথ্য ৫৫টি। প্রাপ্ত তথ্যগুলো যাচাই বাছাই করে এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছে পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট। মঙ্গলবার রাতে যোগাযোগ করা হলে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) ও বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের প্রধান সানোয়ার হোসেন এসব তথ্য জানান।
তিনি আরো জানান, অ্যাপসটি প্রকাশের দুই দিনেই বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশ থেকে ৩ হাজার ১৭৬ জন এটি ইনস্টল করেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ২ হাজার ৬৭৩ জন অ্যাপসটি ব্যবহার শুরু করেছেন। অন্যান্য দেশের মধ্যে সৌদি আরবে সর্বোচ্চ সংখ্যক ব্যবহারকারী রয়েছে (১২১ জন)। এরপরেই আছে ইউনাইটেড আরব আমিরাত (৬৮), মালয়েশিয়া (৩৬), কুয়েত (২৯), যুক্তরাজ্য (২৬), ওমান (২৬), সিঙ্গাপুর (২২), কাতার (২০), ইতালি (১৮) এবং অন্যান্য দেশ (১৩৭)।
অ্যাপস থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে এরই মধ্যে কাজ শুরু করা হয়েছে জানিয়ে ডিবির এই কর্মকর্তা বলেন, তথ্য গ্রহণ, বিশ্লেষণ এবং কাজে লাগানোর জন্য আমরা অপেক্ষায় থাকি। প্রতিনিয়ত আমরা অ্যাপ-এর নতুন নতুন তথ্য দেখার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকি। অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আসছে। আমরা খুব আশাবাদী। গত রবিবার ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে অ্যাপটির উদ্বোধন করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল।
এই অ্যাপসের মাধ্যমে দুই দিনে তথ্য এসেছে ২১৯টি। এর মধ্যে জঙ্গি সংক্রান্ত তথ্য ৯৮টি, সাইবার ক্রাইমে ৪৪টি, অন্তঃদেশীয় ১৯টি এবং বিস্ফোরক, অস্ত্র ও মাদক সংক্রান্ত তথ্য ৫৫টি। প্রাপ্ত তথ্যগুলো যাচাই বাছাই করে এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছে পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট। মঙ্গলবার রাতে যোগাযোগ করা হলে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) ও বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের প্রধান সানোয়ার হোসেন এসব তথ্য জানান।
তিনি আরো জানান, অ্যাপসটি প্রকাশের দুই দিনেই বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশ থেকে ৩ হাজার ১৭৬ জন এটি ইনস্টল করেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ২ হাজার ৬৭৩ জন অ্যাপসটি ব্যবহার শুরু করেছেন। অন্যান্য দেশের মধ্যে সৌদি আরবে সর্বোচ্চ সংখ্যক ব্যবহারকারী রয়েছে (১২১ জন)। এরপরেই আছে ইউনাইটেড আরব আমিরাত (৬৮), মালয়েশিয়া (৩৬), কুয়েত (২৯), যুক্তরাজ্য (২৬), ওমান (২৬), সিঙ্গাপুর (২২), কাতার (২০), ইতালি (১৮) এবং অন্যান্য দেশ (১৩৭)।
অ্যাপস থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে এরই মধ্যে কাজ শুরু করা হয়েছে জানিয়ে ডিবির এই কর্মকর্তা বলেন, তথ্য গ্রহণ, বিশ্লেষণ এবং কাজে লাগানোর জন্য আমরা অপেক্ষায় থাকি। প্রতিনিয়ত আমরা অ্যাপ-এর নতুন নতুন তথ্য দেখার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকি। অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আসছে। আমরা খুব আশাবাদী। গত রবিবার ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে অ্যাপটির উদ্বোধন করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল।