মহাকাশযানে আগুন ধরলে কী করতে হবে? সব মহাকাশচারী
স্কুলেই আগে তা শেখানো হয়। তবে, শূন্য মাধ্যাকর্ষণে আগুন লাগলে কী হতে পারে
এবার তা অধ্যয়নের জন্য আলোকচ্ছটা দিয়ে পর্যবেক্ষণ শুরু করেছে নাসা।
ভবিষ্যতে মহাকাশচারীদের মহাকাশে ভ্রমণ আরও নিরাপদ করতে এমন আরও পরীক্ষা
করা হবে বলেও ধারণা করা হচ্ছে, জানিয়েছে ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড মিরর।
সিগনাস সরবরাহকারী একটি যান এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (আইএসএস) থেকে চালু করা হয়েছে, যাতে প্রয়োজনীয় সব উপকরণ সিল করে পাঠানো হয়েছে। চলতি বছরের শুরুতে প্রথমবারের মতো করা এই পরীক্ষার জন্য প্যাকেট করা তুলার ফাইবারগ্লাস বাক্সে করে পাঠানো হয়। এই পরীক্ষার জন্য নাসা সব উপকরণের পরিমাণও বাড়িয়ে নিয়েছিল।
“ স্পেসক্রাফট ফায়ার সেইফটি সিরিজ স্যাফায়ার-১ আর আগের টেস্ট পোর্টফলিও বিশ্লেষণ করে নতুন উপকরণ যোগ করে দ্বিতীয়বারের মতো এই পরীক্ষা চালানো হয়েছে,” প্রতিষ্ঠানটি জানায়।
“পরীক্ষায় ব্যবহৃত নয়টি নমুনার মধ্যে রয়েছে তুলা-ফাইবারগ্লাস মিশ্রণ, নোমেক্স আর একই রকম অ্যাক্রেলিক কাচ, যা সাধারণত মহাকাশযানের জানালায় ব্যবহৃত হয়।”
সাধারণত এই পরীক্ষা করতে মাত্র কয়েক ঘণ্টা সময় লাগে। কিন্তু প্রাপ্ত তথ্য নাসা সদর দপ্তরে পুনরায় প্রেরণ করার সময় সিগনাস ক্যাপসুল কক্ষপথে থাকে।
"মহাকাশযানে আগুন লাগা বন্ধ করা এবং এখন ক্রু-দের নিরাপত্তাজনিত সমস্যা সমাধান করা এখন আন্তর্জাতিক স্পেস সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য," বলেন স্যাফায়ার নামের প্রকল্প ব্যবস্থাপক গ্যারি রাফ।
স্পেস এজেন্সি জানায়, “এই পরীক্ষার মাধ্যমে দুইটি প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে চেয়েছি আমরা: উর্ধ্বগামী কোনো ক্রাফট থেকে নির্গত শিখা মাইক্রোগ্র্যাভিটির পরিমাণ বাড়াবে নাকি সীমিত করে দেবে?”
“দ্বিতীয়ত, কেমন কাপড় আর উপকরণ থেকে আগুন লাগতে পারে আর কীভাবে এগুলো পুড়তে পারে?”
পরীক্ষার ফলাফল মহাকাশচারীদের ভবিষ্যৎ ভ্রমণ আরও নিরাপদ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সিগনাস সরবরাহকারী একটি যান এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (আইএসএস) থেকে চালু করা হয়েছে, যাতে প্রয়োজনীয় সব উপকরণ সিল করে পাঠানো হয়েছে। চলতি বছরের শুরুতে প্রথমবারের মতো করা এই পরীক্ষার জন্য প্যাকেট করা তুলার ফাইবারগ্লাস বাক্সে করে পাঠানো হয়। এই পরীক্ষার জন্য নাসা সব উপকরণের পরিমাণও বাড়িয়ে নিয়েছিল।
“ স্পেসক্রাফট ফায়ার সেইফটি সিরিজ স্যাফায়ার-১ আর আগের টেস্ট পোর্টফলিও বিশ্লেষণ করে নতুন উপকরণ যোগ করে দ্বিতীয়বারের মতো এই পরীক্ষা চালানো হয়েছে,” প্রতিষ্ঠানটি জানায়।
“পরীক্ষায় ব্যবহৃত নয়টি নমুনার মধ্যে রয়েছে তুলা-ফাইবারগ্লাস মিশ্রণ, নোমেক্স আর একই রকম অ্যাক্রেলিক কাচ, যা সাধারণত মহাকাশযানের জানালায় ব্যবহৃত হয়।”
সাধারণত এই পরীক্ষা করতে মাত্র কয়েক ঘণ্টা সময় লাগে। কিন্তু প্রাপ্ত তথ্য নাসা সদর দপ্তরে পুনরায় প্রেরণ করার সময় সিগনাস ক্যাপসুল কক্ষপথে থাকে।
"মহাকাশযানে আগুন লাগা বন্ধ করা এবং এখন ক্রু-দের নিরাপত্তাজনিত সমস্যা সমাধান করা এখন আন্তর্জাতিক স্পেস সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য," বলেন স্যাফায়ার নামের প্রকল্প ব্যবস্থাপক গ্যারি রাফ।
স্পেস এজেন্সি জানায়, “এই পরীক্ষার মাধ্যমে দুইটি প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে চেয়েছি আমরা: উর্ধ্বগামী কোনো ক্রাফট থেকে নির্গত শিখা মাইক্রোগ্র্যাভিটির পরিমাণ বাড়াবে নাকি সীমিত করে দেবে?”
“দ্বিতীয়ত, কেমন কাপড় আর উপকরণ থেকে আগুন লাগতে পারে আর কীভাবে এগুলো পুড়তে পারে?”
পরীক্ষার ফলাফল মহাকাশচারীদের ভবিষ্যৎ ভ্রমণ আরও নিরাপদ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।