২০১৭ সালের শেষ নাগাদ বিশ্বের দ্রুততম সুপারকম্পিউটার নির্মাণের একটি প্রকল্প শুরু করেছে জাপান।
দেশটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘এআই ব্রিজিং ক্লাউড কম্পিউটার’
(এআইবিসি) নামের এই সুপারকম্পিউটার তৈরি করতে প্রায় ১৯৫০ কোটি ইয়েন খরচের
পরিকল্পনা করা হয়েছে। প্রায় ১৩০ পেটাফ্লপ্স গতিতে চলবে এআইবিসি, যা
বর্তমানে সবচেয়ে বেশি গতির পরিচিত চীনা সানওয়ে তাইহুলাইট মেশিনকেও ছাড়িয়ে
যাবে। এক পেটাফ্লপ্স প্রতি সেকেন্ডে এক হাজার ট্রিলিয়ন অপারেশনের সমান।
জাপান জানিয়েছে, অনেক বড় ডেটাবেইস বিশ্লেষণের কাজে এই মেশিন ব্যবহার করা যাবে। মেশিনটির প্রথম অ্যাপ্লিকেশন হতে পারে চালকবিহীন গাড়ি এবং অন্যান্য রোবট নিয়ন্ত্রণের সফটওয়্যার বা চিকিৎসা গবেষণার কাজ, জানায় বিবিসি।
এআইবিসি-এর কম্পিউটিং ক্ষমতা সানওয়ে তাইহুলাইটের নিয়মিত হিটের তুলনায় প্রায় ৯৩ পেটাফ্লপ্স দ্রুততর হবে। তাত্ত্বিক হিসেবে মেশিনটির প্রক্রিয়াকরণ ক্ষমতা প্রায় ১২৫ পেটাফ্লপ্স।
"যতদূর আমরা জানি, এই মেশিনটির মতো দ্রুত আর একটিও এখন নেই"- জাপানের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ অ্যাডভান্সড ইন্ডাস্ট্রিয়াল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি- এর প্রধান এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন। এআইবিসি মেশিনটি এই ইনস্টিটিউটের নজরদারিতে তৈরি করা হবে।
প্রসেসর বা মেশিনের কোর-এর গঠন কেমন হবে সে বিষয়ে এখনও স্পষ্টভাবে কিছু জানা যায়নি। চীন তাদের নিজেদের মেশিন সানওয়ের জন্য নিজেরাই চিপ বানানো আর ডেভেলপের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
এআইবিসি তৈরি-কে মূলত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে নিজেদের খ্যাতি পুনরুদ্ধারে জাপান সরকারের বৃহত্তম উদ্যোগগুলোর মধ্যে একটি বলেই মত বিশ্লেষকদের।
জাপান জানিয়েছে, অনেক বড় ডেটাবেইস বিশ্লেষণের কাজে এই মেশিন ব্যবহার করা যাবে। মেশিনটির প্রথম অ্যাপ্লিকেশন হতে পারে চালকবিহীন গাড়ি এবং অন্যান্য রোবট নিয়ন্ত্রণের সফটওয়্যার বা চিকিৎসা গবেষণার কাজ, জানায় বিবিসি।
এআইবিসি-এর কম্পিউটিং ক্ষমতা সানওয়ে তাইহুলাইটের নিয়মিত হিটের তুলনায় প্রায় ৯৩ পেটাফ্লপ্স দ্রুততর হবে। তাত্ত্বিক হিসেবে মেশিনটির প্রক্রিয়াকরণ ক্ষমতা প্রায় ১২৫ পেটাফ্লপ্স।
"যতদূর আমরা জানি, এই মেশিনটির মতো দ্রুত আর একটিও এখন নেই"- জাপানের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ অ্যাডভান্সড ইন্ডাস্ট্রিয়াল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি- এর প্রধান এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন। এআইবিসি মেশিনটি এই ইনস্টিটিউটের নজরদারিতে তৈরি করা হবে।
প্রসেসর বা মেশিনের কোর-এর গঠন কেমন হবে সে বিষয়ে এখনও স্পষ্টভাবে কিছু জানা যায়নি। চীন তাদের নিজেদের মেশিন সানওয়ের জন্য নিজেরাই চিপ বানানো আর ডেভেলপের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
এআইবিসি তৈরি-কে মূলত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে নিজেদের খ্যাতি পুনরুদ্ধারে জাপান সরকারের বৃহত্তম উদ্যোগগুলোর মধ্যে একটি বলেই মত বিশ্লেষকদের।