সম্প্রতি চাকরি খোঁজার জন্য ব্যবহৃত সার্চ ইঞ্জিন গ্লাসডোর তাদের ওয়েবসাইটে যোগ করেছে 'ওয়ার্থ টুল'।
নতুন এই টুল ব্যবহারকারীকে তার
বেতন আনুমানিক 'বাজার মূল্যের' চেয়ে কম কিনা তা যাচাই করতে সহায়তা করবে বলে
জানিয়েছে সিএনএন।
শুরুতে এই টুল সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহারকারীদের চাকরিতে নিয়োগকর্তা এবং কাজের পদমর্যাদা, অবস্থান, অভিজ্ঞতা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, মূল বেতন ও নগদ বোনাস, স্টক, কমিশন বা টিপসের মতো কোনো বাড়তি ক্ষতিপূরণসহ কিছু মৌলিক বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করে। পরে এসব তথ্য থেকে গ্লাসডোর কর্মীদের জানানো বেতনের প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে। তা ছাড়া এসব পর্যালোচনায় বাস্তব সময় আর স্থানীয় বাজারে কাজের চাহিদাও পর্যবেক্ষণ করে এই টুল।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, এই টুলটি বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কর্মীসংখ্যার শতকরা ৫৫ ত্থেকে ৬০ ভাগ কর্মীর জন্য আনুমানিক বাজার মূল্য নিরূপণ করতে পারে।
"...আপনাকে আপনার প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্য বেতন দেওয়া হচ্ছে কিনা তা জানা অত্যন্ত কঠিন বিষয়। কারণ এখনও প্রতিষ্ঠানগুলোর বেতন দেওয়ার প্রক্রিয়া অস্বচ্ছ আর অনেক ক্ষেত্রে তা নিয়ে আলোচনা করা নিষিদ্ধ", গ্লাসডোর-এর প্রধান নির্বাহী রবার্ট হোহম্যান এক বিবৃতিতে বলেন।
২০০৮ সাল থেকে চালু হওয়া সার্চ ইঞ্জিন গ্লাসডোর মানুষকে চাকরি খুঁজতে এবং নাম প্রকাশ না করে চাকরিজীবীদের বিষয়ে মতামত প্রকাশসহ নিয়োগকর্তাদের সম্পর্কে তথ্য যাচাইয়ে সহায়তা করে আসছে। এই প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের বাজার মূল্য প্রায় শতকোটি মার্কিন ডলার। বহুদিন ধরেই অনেক স্টার্টআপ আর পরামর্শদাতারা বেতনে পক্ষপাত আর লিঙ্গবৈষম্য দূর করার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। বেতনে স্বচ্ছতা আনার চেষ্টা হিসেবে এই টুল তাদের কাজে সহায়ক হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
শুরুতে এই টুল সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহারকারীদের চাকরিতে নিয়োগকর্তা এবং কাজের পদমর্যাদা, অবস্থান, অভিজ্ঞতা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, মূল বেতন ও নগদ বোনাস, স্টক, কমিশন বা টিপসের মতো কোনো বাড়তি ক্ষতিপূরণসহ কিছু মৌলিক বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করে। পরে এসব তথ্য থেকে গ্লাসডোর কর্মীদের জানানো বেতনের প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে। তা ছাড়া এসব পর্যালোচনায় বাস্তব সময় আর স্থানীয় বাজারে কাজের চাহিদাও পর্যবেক্ষণ করে এই টুল।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, এই টুলটি বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কর্মীসংখ্যার শতকরা ৫৫ ত্থেকে ৬০ ভাগ কর্মীর জন্য আনুমানিক বাজার মূল্য নিরূপণ করতে পারে।
"...আপনাকে আপনার প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্য বেতন দেওয়া হচ্ছে কিনা তা জানা অত্যন্ত কঠিন বিষয়। কারণ এখনও প্রতিষ্ঠানগুলোর বেতন দেওয়ার প্রক্রিয়া অস্বচ্ছ আর অনেক ক্ষেত্রে তা নিয়ে আলোচনা করা নিষিদ্ধ", গ্লাসডোর-এর প্রধান নির্বাহী রবার্ট হোহম্যান এক বিবৃতিতে বলেন।
২০০৮ সাল থেকে চালু হওয়া সার্চ ইঞ্জিন গ্লাসডোর মানুষকে চাকরি খুঁজতে এবং নাম প্রকাশ না করে চাকরিজীবীদের বিষয়ে মতামত প্রকাশসহ নিয়োগকর্তাদের সম্পর্কে তথ্য যাচাইয়ে সহায়তা করে আসছে। এই প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের বাজার মূল্য প্রায় শতকোটি মার্কিন ডলার। বহুদিন ধরেই অনেক স্টার্টআপ আর পরামর্শদাতারা বেতনে পক্ষপাত আর লিঙ্গবৈষম্য দূর করার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। বেতনে স্বচ্ছতা আনার চেষ্টা হিসেবে এই টুল তাদের কাজে সহায়ক হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।