অনলাইন সামাজিক মাধ্যমগুলো অতি ব্যবহারের ফলে কোনো
বিষয়ে মানুষের মনোযোগ দেওয়ার ক্ষমতা হ্রাস পায়- এমন ধারণা অনেকেই পোষণ
করেন। তবে, নতুন এক গবেষণায় এ ধারণার সত্যতা প্রমাণিত হয়নি।
নতুন ওই গবেষণা মতে, অনলাইনে সামাজিক মাধ্যমগুলোর ব্যবহার মানুষের
মনোযোগ প্রদানের ক্ষমতায়
দীর্ঘমেয়াদী কোনো প্রভাব ফেলে না। ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল সোশাল মিডিয়া এবং
ইন্টারঅ্যাকটিভ লার্নিং এনভায়রনমেন্টস-এ প্রকাশিত এই গবেষণা প্রতিবেদনে
জানা যায়, আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা আমাদের দীর্ঘমেয়াদী মনোভাব, সময় উপলব্ধি
এবং মনোযোগের মতো আদিম সহজাত
প্রবণতায় এমন কোনো হস্তক্ষেপ করে না, যতটা সাম্প্রতিক কয়েক বছরে অনেক
সমালোচকরা ধারণা
করছিলেন।
ফ্লোরিডা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলোজি'র বিশেষজ্ঞ ও এই গবেষণার একজন গবেষক ডেবোরাহ কার্সটেন্স বলেন, “প্রযুক্তিগত ডিভাইসের প্রাচুর্যের কারণে সব বয়সের ক্রমবর্ধমান ব্যবহারকারীরা প্রযুক্তি এবং বিশেষত সামাজিক মাধ্যমের উপর নির্ভর করছে।”
এ সব ডিভাইস ব্যবহারের ফলে আমাদের মানসিক এবং মনোযোগ প্রদানের ক্ষমতার উপর কী ধরনের প্রভাব পড়ছে, তা অনেকেরই চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু কার্সটেন-এর গবেষকদল এবং ফ্লোরিডার ব্যারি ইউনিভার্সিটি'র সহকর্মীরা তাদের নতুন এ গবেষণাতে দেখিয়েছেন, অনলাইনে কথোপকথনের প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে একজন বেশি অনলাইন ব্যবহারকারী এবং মাঝেমধ্যে ব্যবহারকারীদের মধ্যে মনোযোগের কোনো পার্থক্য দেখা যায় না।
এ গবেষণাটি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ২০৯ জন অংশগ্রহণকারীর উপর চালানো হয়।
সামাজিক মাধ্যমের সঙ্গে মানুষের সহজাত প্রবৃত্তির উপর প্রভাবের উপর ভিত্তি করে পাঁচটি প্রকল্পের উপর গবেষণাটি চালানো হয়েছে। প্রকল্পগুলো হল সামাজিক মাধ্যমের সঙ্গে মনোযোগের ব্যাপ্তি, সময় চাপ, দীর্ঘমেয়াদী অভিযোজন, পলিক্রোমিক অ্যাটিটিউড ইনডেক্স এবং সামাজিকতা।
গবেষকেরা বলেন, "সামাজিক মাধ্যম কীভাবে ব্যবহার করতে হবে তা বুঝলে তা শিক্ষা, সম্পর্ক এবং ব্যবসায়িক জ্ঞান বৃদ্ধি করে যা ব্যাক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ কেননা এইসব নেটওয়ার্কে তারা প্রচুর সময় কাটায়।”
ফ্লোরিডা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলোজি'র বিশেষজ্ঞ ও এই গবেষণার একজন গবেষক ডেবোরাহ কার্সটেন্স বলেন, “প্রযুক্তিগত ডিভাইসের প্রাচুর্যের কারণে সব বয়সের ক্রমবর্ধমান ব্যবহারকারীরা প্রযুক্তি এবং বিশেষত সামাজিক মাধ্যমের উপর নির্ভর করছে।”
এ সব ডিভাইস ব্যবহারের ফলে আমাদের মানসিক এবং মনোযোগ প্রদানের ক্ষমতার উপর কী ধরনের প্রভাব পড়ছে, তা অনেকেরই চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু কার্সটেন-এর গবেষকদল এবং ফ্লোরিডার ব্যারি ইউনিভার্সিটি'র সহকর্মীরা তাদের নতুন এ গবেষণাতে দেখিয়েছেন, অনলাইনে কথোপকথনের প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে একজন বেশি অনলাইন ব্যবহারকারী এবং মাঝেমধ্যে ব্যবহারকারীদের মধ্যে মনোযোগের কোনো পার্থক্য দেখা যায় না।
এ গবেষণাটি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ২০৯ জন অংশগ্রহণকারীর উপর চালানো হয়।
সামাজিক মাধ্যমের সঙ্গে মানুষের সহজাত প্রবৃত্তির উপর প্রভাবের উপর ভিত্তি করে পাঁচটি প্রকল্পের উপর গবেষণাটি চালানো হয়েছে। প্রকল্পগুলো হল সামাজিক মাধ্যমের সঙ্গে মনোযোগের ব্যাপ্তি, সময় চাপ, দীর্ঘমেয়াদী অভিযোজন, পলিক্রোমিক অ্যাটিটিউড ইনডেক্স এবং সামাজিকতা।
গবেষকেরা বলেন, "সামাজিক মাধ্যম কীভাবে ব্যবহার করতে হবে তা বুঝলে তা শিক্ষা, সম্পর্ক এবং ব্যবসায়িক জ্ঞান বৃদ্ধি করে যা ব্যাক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ কেননা এইসব নেটওয়ার্কে তারা প্রচুর সময় কাটায়।”