মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কেনটাকি অঙ্গরাজ্যের
স্থানীয় বাসিন্দা মাইকেল ক্লেরিং জানিয়েছেন তার স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ৭
স্মার্টফোনটি নিজে থেকেই আগুন লেগে পুড়ে গেছে। মার্কিন টিভি চ্যানেল সিবিএস
এর ডাব্লিউকেওয়াইটি-কে তিনি বলেন, স্মার্টফোনটি স্যামসাংয়ের বদলে
দেওয়া ফোন ছিল।
বাজারে আসার পর থেকেই ব্যাটারি বিস্ফোরণের অভিযোগ আসে গ্যালাক্সি নোট ৭
নিয়ে। এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে ফোন ফেরত নেওয়ার ঘোষণা দেয় স্যামসাং।
সম্প্রতি ফোনগুলো পালটে নতুন নোট ৭ বিক্রি শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। বদলে
দেওয়া এই ফোনগুলোতেও দেখা গেছে একই সমস্যা।
বদল করা ফোনগুলোর মধ্যে আর একটি ঘটনা শোনা গেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাউথওয়েস্ট এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে। এক্ষেত্রে যাত্রীদের নিরাপদে রেখে নোট ৭ এর কারণে প্লেনের ভিতরে লাগা আগুন নিভানো হয়।
ক্লেরিং এর ঘটনাটি আরও গুরুতর। তিনি বলেন, “ফোনটি যেহেতু বদল করা ছিল তাই আপনি ধরেই নেবেন ফোনটি নিরাপদ। কোনো তারের সঙ্গে এটি (ফোনটি) যুক্ত ছিল না, আমি শুধু পাশে বসে ছিলাম।”
মধ্যরাতে ক্লেরিং দেখেন তার নোট ৭ এ আগুন ধরেছে এবং এর ফলে অনেক ধোঁয়া তার শ্বাসনালীতে চলে যায়। পরবর্তীতে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং পরীক্ষার পর তার ব্রংকাইটিস রোগ ধরা পড়ে।
ডাব্লিউকেওয়াইটি-এর দেওয়া প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাউথওয়েস্ট এয়ারলাইন্সের ঘটনার পূর্বেই ক্লেরিং এর সঙ্গে এই দুর্ঘটনা ঘটে। জনসম্মুখে ঘটনাটি স্বীকার করেনি দক্ষিণ কোরিয়ান ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি।
এটিএন্ডটি, টি-মোবাইল এবং ভেরাইজন এর কাছে এই প্রতিবেদন পৌঁছানোর পর প্রতিষ্ঠানগুলো মত প্রকাশ করছে যে, তাদের আবার এক্সচেঞ্জ পলিসিতে ফিরে যেতে হবে এবং বদলি করা ফোন গুলো ফেরত নিয়ে অন্যান্য ডিভাইস নেওয়ার জন্য গ্রাহককে প্রস্তাব দিতে হবে।
স্যামসাং একটি বিবৃতিতে জানায়, “আমরা সযত্নে তৃতীয় পক্ষের গবেষক এবং কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করছি এবং আমাদের তদন্ত শেষ হলে অবশ্যই প্রাপ্ত তথ্য প্রকাশ করব। যদিও আমরা কম সংখ্যক অভিযোগ পেয়েছি, তবুও আমরা আমাদের গ্রাহকদের পুনরায় নিশ্চিত করতে চাই যে, আমরা প্রত্যেকটি অভিযোগ গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। যদি আমরা নিরাপত্তার প্রয়োজনীয়তা খুঁজে পাই তবে অবস্থা সমাধানের জন্য অবশ্যই সিপিএসসি (যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কনজিউমার প্রোডাক্ট সেইফটি অ্যাসোসিয়েশন) অনুমোদিত তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবো।”
বদল করা ফোনগুলোর মধ্যে আর একটি ঘটনা শোনা গেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাউথওয়েস্ট এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে। এক্ষেত্রে যাত্রীদের নিরাপদে রেখে নোট ৭ এর কারণে প্লেনের ভিতরে লাগা আগুন নিভানো হয়।
ক্লেরিং এর ঘটনাটি আরও গুরুতর। তিনি বলেন, “ফোনটি যেহেতু বদল করা ছিল তাই আপনি ধরেই নেবেন ফোনটি নিরাপদ। কোনো তারের সঙ্গে এটি (ফোনটি) যুক্ত ছিল না, আমি শুধু পাশে বসে ছিলাম।”
মধ্যরাতে ক্লেরিং দেখেন তার নোট ৭ এ আগুন ধরেছে এবং এর ফলে অনেক ধোঁয়া তার শ্বাসনালীতে চলে যায়। পরবর্তীতে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং পরীক্ষার পর তার ব্রংকাইটিস রোগ ধরা পড়ে।
ডাব্লিউকেওয়াইটি-এর দেওয়া প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাউথওয়েস্ট এয়ারলাইন্সের ঘটনার পূর্বেই ক্লেরিং এর সঙ্গে এই দুর্ঘটনা ঘটে। জনসম্মুখে ঘটনাটি স্বীকার করেনি দক্ষিণ কোরিয়ান ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি।
এটিএন্ডটি, টি-মোবাইল এবং ভেরাইজন এর কাছে এই প্রতিবেদন পৌঁছানোর পর প্রতিষ্ঠানগুলো মত প্রকাশ করছে যে, তাদের আবার এক্সচেঞ্জ পলিসিতে ফিরে যেতে হবে এবং বদলি করা ফোন গুলো ফেরত নিয়ে অন্যান্য ডিভাইস নেওয়ার জন্য গ্রাহককে প্রস্তাব দিতে হবে।
স্যামসাং একটি বিবৃতিতে জানায়, “আমরা সযত্নে তৃতীয় পক্ষের গবেষক এবং কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করছি এবং আমাদের তদন্ত শেষ হলে অবশ্যই প্রাপ্ত তথ্য প্রকাশ করব। যদিও আমরা কম সংখ্যক অভিযোগ পেয়েছি, তবুও আমরা আমাদের গ্রাহকদের পুনরায় নিশ্চিত করতে চাই যে, আমরা প্রত্যেকটি অভিযোগ গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। যদি আমরা নিরাপত্তার প্রয়োজনীয়তা খুঁজে পাই তবে অবস্থা সমাধানের জন্য অবশ্যই সিপিএসসি (যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কনজিউমার প্রোডাক্ট সেইফটি অ্যাসোসিয়েশন) অনুমোদিত তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবো।”