স্বয়ংক্রিয় কাজ আর লাইভ ভিডিও স্ট্রিমের মধ্যে
আক্রমণাত্মক উপাদানের ব্যবহার কমাতে ক্রমবর্ধমান নজরদারি বাড়ানোর জন্য
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারে জোর দিচ্ছে ফেইসবুক, জানান প্রতিষ্ঠানটির ফলিত মেশিন লার্নিং পরিচালক জোয়াকুইন ক্যানডেলা।
চলতি বছর ‘নগ্ন ছবি’ অভিযোগে ভিয়েতনাম যুদ্ধের আলোচিত ‘নাপাম কন্যার ছবি’ সরানো থেকে শুরু করে ভুয়া খবর প্রকাশ নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তুমুল সমালোচনার মুখে পড়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সামাজিক মাধ্যমটি।
আপত্তিকর পোস্ট প্রকাশের খবর জানতে ফেইসবুক প্রধানত ব্যবহারকারীদের অভিযোগের উপর নির্ভর করে থাকে। ব্যবহারকারীদের পাঠানো প্রতিবেদনগুলো প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের তত্ত্বাবধানে ‘কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড’-এর সঙ্গে যাচাই করা হয়। পরে নির্বাচিত সমস্যার বিষয়বস্তুগুলোর যেগুলোতে নীতি পরিবর্তনের প্রয়োজন হতে পারে, সেগুলোর জন্য প্রতিষ্ঠানটির শীর্ষ কর্মকর্তারা সিদ্ধান্ত নেন, খবর রয়টার্স-এর।
ক্যানডেলা জানান, ফেইসবুকের আক্রমণাত্মক জিনিস চিহ্নিত করতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন রয়েছে। “এতে এমন অ্যালগরিদম ব্যবহৃত হবে, যা ‘নগ্নতা, সহিংসতা, বা আমাদের নীতি’ বিরুদ্ধ যে কোনো কিছু শনাক্ত করতে পারে”- বলেন তিনি।
ফেইসবুক ইতোমধ্যে চরমপন্থী ভিডিও সামগ্রী চিহ্নিত করতে স্বয়ংক্রিয় প্রযুক্তি ব্যবহার শুরু করেছে বলে চলতি বছর জুনে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে রয়টার্স।
এখন লাইভ ভিডিও ব্রডকাস্টের উপর পরীক্ষার জন্য এই স্বয়ংক্রিয় সিস্টেম ব্যবহৃত হচ্ছে। এআই ব্যবহার করে ‘জাল খবর’ শনাক্ত করা যাবে- এমন কোন মন্তব্য করেননি ফেইসবুকের এআই গবেষণা পরিচালক ইয়ান লেকান। কিন্তু এক্সপ্রেশন ফিল্টারিং, সেন্সরশিপ, স্বাধীনতা এবং শালীনতা বজায় রেখে সত্য খবর প্রকাশ করে নিউজ ফিড আরও উন্নত করা যাবে বলে দাবি করেন তিনি।
"এখন প্রশ্ন একটাই; আমরা এআই-কে আরও বিকশিত করতে পারব কিনা"- লেকান বলেন।
আপত্তিকর পোস্ট প্রকাশের খবর জানতে ফেইসবুক প্রধানত ব্যবহারকারীদের অভিযোগের উপর নির্ভর করে থাকে। ব্যবহারকারীদের পাঠানো প্রতিবেদনগুলো প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের তত্ত্বাবধানে ‘কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড’-এর সঙ্গে যাচাই করা হয়। পরে নির্বাচিত সমস্যার বিষয়বস্তুগুলোর যেগুলোতে নীতি পরিবর্তনের প্রয়োজন হতে পারে, সেগুলোর জন্য প্রতিষ্ঠানটির শীর্ষ কর্মকর্তারা সিদ্ধান্ত নেন, খবর রয়টার্স-এর।
ক্যানডেলা জানান, ফেইসবুকের আক্রমণাত্মক জিনিস চিহ্নিত করতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন রয়েছে। “এতে এমন অ্যালগরিদম ব্যবহৃত হবে, যা ‘নগ্নতা, সহিংসতা, বা আমাদের নীতি’ বিরুদ্ধ যে কোনো কিছু শনাক্ত করতে পারে”- বলেন তিনি।
ফেইসবুক ইতোমধ্যে চরমপন্থী ভিডিও সামগ্রী চিহ্নিত করতে স্বয়ংক্রিয় প্রযুক্তি ব্যবহার শুরু করেছে বলে চলতি বছর জুনে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে রয়টার্স।
এখন লাইভ ভিডিও ব্রডকাস্টের উপর পরীক্ষার জন্য এই স্বয়ংক্রিয় সিস্টেম ব্যবহৃত হচ্ছে। এআই ব্যবহার করে ‘জাল খবর’ শনাক্ত করা যাবে- এমন কোন মন্তব্য করেননি ফেইসবুকের এআই গবেষণা পরিচালক ইয়ান লেকান। কিন্তু এক্সপ্রেশন ফিল্টারিং, সেন্সরশিপ, স্বাধীনতা এবং শালীনতা বজায় রেখে সত্য খবর প্রকাশ করে নিউজ ফিড আরও উন্নত করা যাবে বলে দাবি করেন তিনি।
"এখন প্রশ্ন একটাই; আমরা এআই-কে আরও বিকশিত করতে পারব কিনা"- লেকান বলেন।