হ্যাকাররা সৌদি আরবের গুরুত্বপূর্ণ ছয়টি সংস্থার কম্পিউটার ব্যবস্থা নষ্ট করে দিয়েছে। বিশ্বব্যাপী চালানো সাইবার হামলার চিহ্ন হিসেবে এই খবর প্রকাশের দুই সপ্তাহ আগে এই ঘটনা ঘটানো হয়।
এর আগে সাইবার হামলায় তেল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান সৌদি আরমাকো-এর ৩৫
হাজার কম্পিউটার বিকল করে দেওয়া হয়। ওই ঘটনায় ইরানকে দায়ী করে মার্কিন
গোয়েন্দা সংস্থা।
সর্বশেষ হামলায় অন্তত একটি সরকারি সংস্থাসহ শক্তি, উৎপাদন ও যোগাযোগ খাতের প্রতিষ্ঠান আক্রান্ত হয়েছে, জানিয়েছেন এই হামলা তদন্তের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত দুই গবেষক। সংশ্লিষ্ট কয়েকজন বিশেষজ্ঞের বরাতে সিএনএন জানিয়েছে, কীভাবে হ্যাকাররা ওই কম্পিউটারগুলো সব তথ্য মুছে দিয়েছে তা নিয়ে তদন্ত করছেন নিরাপত্তা গবেষকরা
বুধবার সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা এসপিএ “বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান ও সংস্থায়” সাইবার আক্রমণের বিষয়টি নিশ্চিত করে। সংবাদ সংস্থাটি বলে, “সরবরাহ করা সব সেবা ও যন্ত্রসামগ্রী বন্ধ করে দিতে এই হামলা চালানো হয়। আক্রমণকারীরা সিস্টেম থেকে ডেটা হাতিয়ে নিচ্ছিল ও সেখানে ভাইরাস স্থাপন করছিল।”
সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান সাইন্যাক-এর গবেষক প্যাট্রিক ওয়ারডল জানান,হ্যাকাররা সৌদি এভিয়েশন নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ জেনারেল অথরিটি অফ এভিয়েশন-কেও লক্ষ্য হিসেবে বেছে নেয়। সংস্থাটির কর্মীদের এ ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা হয় বলে ম্যালওয়্যার কোড থেকে জানা গেছে।
এই আক্রমণে হ্যাকাররা বিশেষ এক সাইবার অস্ত্র ব্যবহার করে, যা টাইম বোমার ন্যায় কাজ করে। ১৭ নভেম্বর এই ক্ষতিকর সফটওয়্যার সৌদি সংস্থাগুলোতে থাকা কম্পিউটারগুলোর ডেটা মুছে দেওয়া শুরু করে। সব কম্পিউটারের নথি সরিয়ে সেখানে সমুদ্র সৈকতে পড়ে থাকা তিন বছর বয়সী সিরীয় শরণার্থী শিশু অ্যালান কুর্দি’র মরদেহের মর্মান্তিক ছবি ছড়িয়ে দেওয়া হয়। এরপর কম্পিউটারগুলোর বুট রেকর্ড নিয়ন্ত্রণে নেয় ম্যালওয়্যারটি, এর ফলে এগুলো আর চালু করার উপায় নষ্ট হয়ে যায়।
বৃহস্পতিবার সৌদি আরবে সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস হওয়ার, কোনো কর্মী এই হামলা থামানোর সুযোগ পাননি।
সর্বশেষ হামলায় অন্তত একটি সরকারি সংস্থাসহ শক্তি, উৎপাদন ও যোগাযোগ খাতের প্রতিষ্ঠান আক্রান্ত হয়েছে, জানিয়েছেন এই হামলা তদন্তের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত দুই গবেষক। সংশ্লিষ্ট কয়েকজন বিশেষজ্ঞের বরাতে সিএনএন জানিয়েছে, কীভাবে হ্যাকাররা ওই কম্পিউটারগুলো সব তথ্য মুছে দিয়েছে তা নিয়ে তদন্ত করছেন নিরাপত্তা গবেষকরা
বুধবার সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা এসপিএ “বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান ও সংস্থায়” সাইবার আক্রমণের বিষয়টি নিশ্চিত করে। সংবাদ সংস্থাটি বলে, “সরবরাহ করা সব সেবা ও যন্ত্রসামগ্রী বন্ধ করে দিতে এই হামলা চালানো হয়। আক্রমণকারীরা সিস্টেম থেকে ডেটা হাতিয়ে নিচ্ছিল ও সেখানে ভাইরাস স্থাপন করছিল।”
সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান সাইন্যাক-এর গবেষক প্যাট্রিক ওয়ারডল জানান,হ্যাকাররা সৌদি এভিয়েশন নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ জেনারেল অথরিটি অফ এভিয়েশন-কেও লক্ষ্য হিসেবে বেছে নেয়। সংস্থাটির কর্মীদের এ ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা হয় বলে ম্যালওয়্যার কোড থেকে জানা গেছে।
এই আক্রমণে হ্যাকাররা বিশেষ এক সাইবার অস্ত্র ব্যবহার করে, যা টাইম বোমার ন্যায় কাজ করে। ১৭ নভেম্বর এই ক্ষতিকর সফটওয়্যার সৌদি সংস্থাগুলোতে থাকা কম্পিউটারগুলোর ডেটা মুছে দেওয়া শুরু করে। সব কম্পিউটারের নথি সরিয়ে সেখানে সমুদ্র সৈকতে পড়ে থাকা তিন বছর বয়সী সিরীয় শরণার্থী শিশু অ্যালান কুর্দি’র মরদেহের মর্মান্তিক ছবি ছড়িয়ে দেওয়া হয়। এরপর কম্পিউটারগুলোর বুট রেকর্ড নিয়ন্ত্রণে নেয় ম্যালওয়্যারটি, এর ফলে এগুলো আর চালু করার উপায় নষ্ট হয়ে যায়।
বৃহস্পতিবার সৌদি আরবে সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস হওয়ার, কোনো কর্মী এই হামলা থামানোর সুযোগ পাননি।