অপরাধীদের পক্ষে ভিসা ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের
বিবরণ হাতিয়ে নেওয়া ‘বেশ সহজ’- এমন তথ্য উঠে এসেছে নিউক্যাসেল
ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায়।
জালিয়াতরা একাধিক অবৈধ চেষ্টার মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের ভিসা কার্ডের
মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ এবং সিকিউরিটি কোড সংখ্যা খুঁজে বের করতে সক্ষম বলে
দাবি করা হয়েছে গবেষণা পরিচালনাকারী দলটির পক্ষ থেকে।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়ে পিএইচডি শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আলি এই গবেষণা দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি বলেন, “বর্তমান অনলাইন লেনদেন ব্যবস্থা বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে একাধিক অবৈধ অর্থপ্রদানের অনুরোধকে শনাক্ত করতে পারছে না।”
“এটি প্রতিটি কার্ডের ডেটা সীমাহীন অনুমান করার অনুমতি দেয়, সাধারণত প্রতিটি ওয়েবসাইটে ১০ বা ২০ বার পর্যন্ত কেউ চেষ্টা চালাতে পারেন”- যোগ করেন তিনি।
“এছাড়াও বিভিন্ন ওয়েবসাইট একটি অনলাইন ক্রয় যাচাই করতে ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে। এর অর্থ হচ্ছে বিভিন্ন তথ্য একত্র করা এবং জোড়া লাগানো অনেক সহজ।”
এ সম্পর্কে ভিসার মন্তব্য হচ্ছে, “জালিয়াতিকে সর্বনিম্ন পর্যায়ে রাখার জন্য এবং কার্ডধারীদের ডেটার অবৈধ ব্যবহার বন্ধ করতে কার্ড প্রদানকারী ও অধিকারিদের সঙ্গে একত্রে কাজ করতে ভিসা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” প্রতিষ্ঠানটি জানায়, তাদের নিজস্ব ভেরিফাইড ভিসা সিস্টেম আছে, যা অনলাইন লেনদেনের ক্ষেত্রে উন্নত নিরাপত্তা প্রদান করে।
ভিসার এক মুখপাত্র বলেন, “এই গবেষণা জালিয়াতি ঠেকাতে রাখা কয়েক স্তরের প্রতিরোধ ব্যবস্থা আছে এমন অ্যাকাউন্টগুলো নেয়নি, এই প্রতিরোধ ব্যবস্থা বর্তমান লেনদেন ব্যবস্থায়ই আছে, বাস্তব জীবনে যার প্রতিটি পার করার পরই একটি লেনদেন করা সম্ভব।”
এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়ে পিএইচডি শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আলি এই গবেষণা দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি বলেন, “বর্তমান অনলাইন লেনদেন ব্যবস্থা বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে একাধিক অবৈধ অর্থপ্রদানের অনুরোধকে শনাক্ত করতে পারছে না।”
“এটি প্রতিটি কার্ডের ডেটা সীমাহীন অনুমান করার অনুমতি দেয়, সাধারণত প্রতিটি ওয়েবসাইটে ১০ বা ২০ বার পর্যন্ত কেউ চেষ্টা চালাতে পারেন”- যোগ করেন তিনি।
“এছাড়াও বিভিন্ন ওয়েবসাইট একটি অনলাইন ক্রয় যাচাই করতে ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে। এর অর্থ হচ্ছে বিভিন্ন তথ্য একত্র করা এবং জোড়া লাগানো অনেক সহজ।”
এ সম্পর্কে ভিসার মন্তব্য হচ্ছে, “জালিয়াতিকে সর্বনিম্ন পর্যায়ে রাখার জন্য এবং কার্ডধারীদের ডেটার অবৈধ ব্যবহার বন্ধ করতে কার্ড প্রদানকারী ও অধিকারিদের সঙ্গে একত্রে কাজ করতে ভিসা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” প্রতিষ্ঠানটি জানায়, তাদের নিজস্ব ভেরিফাইড ভিসা সিস্টেম আছে, যা অনলাইন লেনদেনের ক্ষেত্রে উন্নত নিরাপত্তা প্রদান করে।
ভিসার এক মুখপাত্র বলেন, “এই গবেষণা জালিয়াতি ঠেকাতে রাখা কয়েক স্তরের প্রতিরোধ ব্যবস্থা আছে এমন অ্যাকাউন্টগুলো নেয়নি, এই প্রতিরোধ ব্যবস্থা বর্তমান লেনদেন ব্যবস্থায়ই আছে, বাস্তব জীবনে যার প্রতিটি পার করার পরই একটি লেনদেন করা সম্ভব।”