নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে ড্রোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে নতুন নীতিমালা আনার প্রস্তাব করা হয়েছে যুক্তরাজ্যে।
নতুন নীতিমালা অনুযায়ী ড্রোন ব্যবাহারকারীকে নিবন্ধন করতে
হবে এবং নিরাপত্তা পরীক্ষা দিতে হবে বলে জানিয়েছে বিবিসি। এ ছাড়া উড্ডয়নের অননুমোদিত
এলাকায় ড্রোন ওড়ানোর ক্ষেত্রে আরও কঠোর শাস্তির বিধান করা হতে পারে। আর ড্রোনের অপব্যবহার
করা হলে একে নতুন ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হতে পারে।
আগের কয়েক বছরে বেশ বেড়েছে ড্রোনের ব্যবহার। রাস্তার দোকানগুলোতে সস্তা দামের হওয়ায় সৌখিন এবং পেশাদার উভয় ক্ষেত্রেই এখন ড্রোনের ব্যবহার দেখা যায়। ইতোমধ্যেই দেশটিতে ড্রোন ওড়ানোর জন্য কঠোর আইন রয়েছে।
নিয়ম থাকলেও অনেকেই সে নিয়ম মানছেন না। দেশটির এভিয়েশন মন্ত্রী লর্ড আহমাদ বলেন, বেশিরভাগ ড্রোন ব্যবহারকারীই আইন মানেন, “কিছু আছেন যারা আইন বিষয়ে সতর্ক নন বা জনগণের নিরাপত্তা, গোপনীয়তা এবং সুরক্ষা ঝুঁকির মধ্যে ফেলে সেগুলো ভাঙতে চান।”
বর্তমানে দেশটিতে বাড়ি, যানবাহন, মানুষ বা ভিড়ের উপর ৫০ মিটারের মধ্যে ড্রোন ওড়ানো যাবে না এমন আইন রয়েছে। কিন্তু নতুন আইনে সৌখিন ড্রোন ব্যবহারকারীদের ২৫০ গ্রাম ওজনের বেশি এমন ড্রোনের নিবন্ধন এবং নিরাপত্তা পরীক্ষা দিতে হবে বলে জানানো হয়েছে।
যুক্তরাজ্যে বাণিজ্যিকভাবে ড্রোন ব্যবহারের জন্য সিভিল এভিয়েশন অথরিটি’র অনুমতি নিতে হয়। ২০২৫ সালের মধ্যে ড্রোন খাতের মূল্য শত কোটিতে পৌঁছাবে বলেও ধারণা করা হচ্ছে। তবে, সেটি তখনই সাফল্য পাবে যখন তা নিরাপত্তা বজায় রাখবে বলে মনে করেন আহমাদ।
আগের কয়েক বছরে বেশ বেড়েছে ড্রোনের ব্যবহার। রাস্তার দোকানগুলোতে সস্তা দামের হওয়ায় সৌখিন এবং পেশাদার উভয় ক্ষেত্রেই এখন ড্রোনের ব্যবহার দেখা যায়। ইতোমধ্যেই দেশটিতে ড্রোন ওড়ানোর জন্য কঠোর আইন রয়েছে।
নিয়ম থাকলেও অনেকেই সে নিয়ম মানছেন না। দেশটির এভিয়েশন মন্ত্রী লর্ড আহমাদ বলেন, বেশিরভাগ ড্রোন ব্যবহারকারীই আইন মানেন, “কিছু আছেন যারা আইন বিষয়ে সতর্ক নন বা জনগণের নিরাপত্তা, গোপনীয়তা এবং সুরক্ষা ঝুঁকির মধ্যে ফেলে সেগুলো ভাঙতে চান।”
বর্তমানে দেশটিতে বাড়ি, যানবাহন, মানুষ বা ভিড়ের উপর ৫০ মিটারের মধ্যে ড্রোন ওড়ানো যাবে না এমন আইন রয়েছে। কিন্তু নতুন আইনে সৌখিন ড্রোন ব্যবহারকারীদের ২৫০ গ্রাম ওজনের বেশি এমন ড্রোনের নিবন্ধন এবং নিরাপত্তা পরীক্ষা দিতে হবে বলে জানানো হয়েছে।
যুক্তরাজ্যে বাণিজ্যিকভাবে ড্রোন ব্যবহারের জন্য সিভিল এভিয়েশন অথরিটি’র অনুমতি নিতে হয়। ২০২৫ সালের মধ্যে ড্রোন খাতের মূল্য শত কোটিতে পৌঁছাবে বলেও ধারণা করা হচ্ছে। তবে, সেটি তখনই সাফল্য পাবে যখন তা নিরাপত্তা বজায় রাখবে বলে মনে করেন আহমাদ।