প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, যদি স্থানীয় কর্তৃপক্ষ আর টেলিযোগাযোগ অপারেটরগুলো রাজি হয় আর চাহিদা থাকে তবে এই স্মার্টফোন আবার বিক্রি করা হতে পারে।
ডিভাইসগুলো পুনর্ব্যবহারযোগ্য করার ক্ষেত্রে আরও দুটি প্রস্তাব উন্মোচন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।  এর মধ্যে উপাদানগুলো আলাদা করা আর দামি ধাতবগুলো পুনরুদ্ধার করাও রয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
এ ক্ষেত্রে স্যামসাংকে পরিবেশবাদী প্রচারণা সংস্থা গ্রিনপিস-এর চাপের মুখে পড়তে হয়েছে। সংস্থাটি এই প্রযুক্তি জায়ান্টের কাছে এই ডিভাইসগুলো নিয়ে করা পরিকল্পনার বিষয়ে তদবির করেছে। সেই সঙ্গে একটি পিটিশন চালু ও মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস-এর মতো বৈশ্বিক ইভেন্টে  আন্দোলন প্রদর্শনও করেছে তারা।
গ্রিনপিস ইস্ট এশিয়া-এর প্রচারণাকারী জুড লি বলেন, “আমরা যখন এই সংবাদকে স্বাগত জানাচ্ছি, স্যামসাংকে অবশ্যই তারা কবে তাদের অঙ্গীকার রাখার কাজ শুরু করতে যাচ্ছে তা নিয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিস্তারিত সময়সীমা জানাতে হবে।
কবে বা কোথায় এই স্মার্টফোন আবারও ছাড়া হবে তা ঠিক করার আগে ‘নীতিনির্ধারক কর্তৃপক্ষ আর ক্যারিয়ারগুলোর’ সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে ও স্থানীয় চাহিদা বুঝতে হবে বলে জানিয়েছে স্যামসাং। 
চলতি বছর ২৯ মার্চ স্যামসাং নতুন একটি ডিভাইস উন্মোচন করতে যাচ্ছে।
এর আগে এক প্রতিবেদনে জানা যায়, ২০১৬ সালে জুনে আসা মূল গ্যালাক্সি নোট ৭ এ ব্যবহৃত অনেক উপাদানগুলোই নতুন আনা হ্যান্ডসেটগুলোতে ব্যবহার করা হবে। তবে প্রতিষ্ঠানটির ব্যাটারি সক্ষমতা ৩৫০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার থেকে ৩২০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার বা ৩০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
 
Top