ব্যক্তিগত নয়, শুধু ‘সংশ্লিষ্ট সংস্থা’কেই লাইসেন্স প্রদান করা হবে বলে জানান দেশটির সামরিক কর্মকর্তারা।
তেহরানে ড্রোন ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। কিন্তু এসব ড্রোনের জন্য নিজেদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন হচ্ছে বলে দাবি করেছেন ক্ষুদ্ধ স্থানীয় জনসাধারণ।
“এসব কোয়াডকপ্টার-এ অনেক ক্যামেরা থাকে এবং এগুলো যে কোনো সংবেদনশীল স্থানে পৌঁছে ভিডিও করতে পারে এবং তা শত্রুর হাতে পড়তে পারে”, ইসলামিক রেভুলিউশন গার্ড কোর-এর ডেপুটি কমান্ডার আলি রেজা রাবি বিবিসি-কে একথা বলেন।
“উড়ন্ত বস্তু, বিশেষত এই ধরনের হ্যালি-শটস (ক্যামেরাযুক্ত ড্রোন) হুমকিস্বরূপ,” কমান্ডার বলেন।
ডিসেম্বর মাসে ইরানের গুরুত্বপূর্ণ অফিস এলাকার কাছে ‘নো-ফ্লাই জোন’- এ প্রবেশ করায় একটি ড্রোনে গুলি করা হয়। ওই এলাকায় ইরানের শীর্ষ ধর্মীয় নেতা  আয়াতুল্লাহ আল খামেনি-এর কার্যালয়ও রয়েছে। পরে জানা যায়, ওই ড্রোনটি ছিল রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন টেলিভিশনের, যা ডকুমেন্টারি তৈরির জন্য ব্যবহৃত হচ্ছিল।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন তারা সব ড্রোনের ক্ষেত্রে নয়, বরং ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহৃত ড্রোনের জন্য এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন।
 
Top