এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সাগর তীরের আট দেশের আবহাওয়া দপ্তর ও বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার দায়িত্বপ্রাপ্ত প্যানেলের তালিকা অনুযায়ী এ ঘূর্ণিঝড়ের নাম দেওয়া হয়েছে মারুথা। এ নামটি প্রস্তাব করেছিল শ্রীলঙ্কা।
দুই নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেতের মানে হল- দূরে গভীর সাগরে একটি ঝড় সৃষ্টি হয়েছে, যার কেন্দ্রে থেকে ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ থেকে ৮৮ কিলোমিটার।
বন্দরে এ ঝড়ের প্রভাব পড়ার আশঙ্কা আপাতত না থাকলেও সাগরে থাকা জাহাজ ঝড়ের কবলে পড়তে পারে।
 মারুথার সম্ভাব্য গতিপথ। গ্রাফ: ওয়েদার ডটকম

আবহওয়ার বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি রোববার সকাল ৯টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৬০ কিলোমিটার দক্ষিণে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণ দক্ষিণ-পূর্বে এবং পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ৬৫৫ কিলোমিটার দক্ষিণ দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থান করছিল।
 মারুথার সম্ভাব্য গতিপথ। গ্রাফ:ভারতের আবহাওয়া দপ্তর

ঘূর্ণিঝড়টি আরও ঘনীভূত হয়ে উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হতে পারে বলে আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের কাছে সাগর উত্তাল থাকায় সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে পরামর্শ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
 
Top